সংক্ষিপ্ত

অভিযোগ উঠেছে এই স্কুলের প্রধাণ শিক্ষক ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে স্কুলে প্রধাণ শিক্ষকের পদে চাকরি করছেন।

'ভুয়ো সার্টিফিকেট' ডাক্তার থেকে শুরু করে ইঞ্জিনিয়ার, থেকে মার্কশিট , এসব ঘটনা কলকাতার বুকে নতুন কিছু নয়। এবার আরও একবার 'ভুয়ো সার্টিফিকেট'-এর এই তালিকায় নাম জড়ালো বাগুইহাটির নামকরা জে এন মণ্ডল স্কুলের। অভিযোগ উঠেছে এই স্কুলের প্রধাণ শিক্ষক ভুয়ো সার্টিফিকেট নিয়ে স্কুলে প্রধাণ শিক্ষকের পদে চাকরি করছেন। এই ভুয়ো সার্টিফিকেটের নামে এই অভিযোগ এনেছেন স্কুলের সহকারী শিক্ষক চন্দ্রশেখর বিশ্বাস।

এই বিষয়ে জে এন মণ্ডল স্কুলের প্রধাণ শিক্ষকের দাবী, পুরনো ক্ষোঙের কারণে, তার নামে এসব মিথ্যে রটনা রটাচ্ছেন সহকারী শিক্ষক চন্দ্রশেখর বিশ্বাস। ''আসলে চন্দ্রশেখর বিশ্বাসের নামে ছাত্রীদের যৌন হেনস্থার অভিযোগে অভিভাবকরা লিখিত চিঠি দিয়েছিলেন, যার ফলে ছাত্রীদের সুরক্ষার ফলে সেই চিঠি আমাকে তৎকালীন স্কুলের প্রধাণ শিক্ষক, স্কুলের কমিটি ও ডিআইকেও জানানো হয়েছিল। সেই ক্ষোভের কারণেই আমার নামে এই অভিযোগ আনা হয়েছে। "

জানা গিয়েছে এটা প্রথম নয় এর আগেও ২০২২ সালে স্কুলের এই প্রধাণ শিক্ষক ইন্দ্রজিৎ ভট্টাচার্যের নামে ভুয়ো সার্টিফিকেটের দাবীতে অভিযোগ জানান, মনোজ বিশ্বাস। মামলা হাইকোর্টেও উঠেছিল। সেই মামলায় জিতে যান স্কুলের প্রধাণ শিক্ষক ইন্দ্রজিৎ ভট্টাচার্য। এরপর চন্দ্রশেখর বিশ্বাসের স্ত্রীও স্কুলের প্রধাণ শিক্ষকের নামে ভুয়ো সার্টিফিকেটের দাবীতে অভিযোগ জানান। আবারও নতুন করে তদন্ত শুরু হয়। যদিও তিনি ইতিমধ্যেই প্রয়োজনীয় নথি জমা করেছেন বলে জানা গিয়েছে।