সংক্ষিপ্ত
অভিযুক্ত কাউন্সিলর বিশ্বজিৎ প্রসাদ হামলার ঘটনা অস্বীকার করেন। তার দাবি, দমদম পার্কের একটি পুজো কমিটির প্রস্থান গেটে এঁকে প্রতিবাদ জানানো হচ্ছিল।
শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ আন্দোলন চলছিল, সেখানেই চলল হামলা। এমনকী রেয়াত করা হল না বয়স্কদেরও! আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে শুক্রবার রাতে দমদম পার্কে রাস্তায় আঁকার মাধ্যমে প্রতিবাদ জানানো হচ্ছিল। ছিলেন অনেক বয়স্ক মানুষও। সেই সময় স্থানীয় কাউন্সিলর বিশ্বজিৎ প্রসাদের নেতৃত্বে জনা কুড়ি দুষ্কৃতী এসে হামলা চালায়। অঙ্কনের সামগ্রী ফেলে দেওয়া থেকে সামিল হওয়া ব্যক্তিদের ধাক্কাধাক্কি করা হয়।
যদিও অভিযুক্ত কাউন্সিলর বিশ্বজিৎ প্রসাদ হামলার ঘটনা অস্বীকার করেন। তার দাবি, দমদম পার্কের একটি পুজো কমিটির প্রস্থান গেটে এঁকে প্রতিবাদ জানানো হচ্ছিল। এরফলে পুজো কমিটি অসুবিধায় পড়বে। তারা প্রতিবাদীদের এটা জানাচ্ছিল। এর বেশি কিছু হয়নি।
প্রতিবাদীদের দাবি, হামলার সময় কাউন্সিলরের নেতৃত্বে জানানো হয় এই আঁকার ফলে তাদের পুজোর অনুদান পাবে না। সেই সময় দুপক্ষের মধ্যে তর্কাতর্কি বাধে। এরপরে ধাক্কাধাক্কি হয় বলে অভিযোগ। সেই ঘটনার ভিডিও ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে। উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার অচলাবস্থা কেটেছে। এদিন তাঁরা ঘোষণা করেন শনিবার কাজে ফিরবেন তাঁরা। তবে আন্দোলন চলবে। কলকাতা পুলিস ও স্বাস্থ্যভবনে বড়সড় রদবদল ঘটেছে। তারপরেও কেন কর্মবিরতি?
মুখ্যমন্ত্রীর পর জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন মুখ্যসচিব। সূত্রের খবর, বৈঠকে রাজ্য়ের সমস্ত মেডিক্যাল কলেজে চিকিত্সকদের রেস্টরুম ও নিরাপত্তার দাবিতে সরব হন চিকিত্সকরা। অধিকাংশ দাবি মেনে নিলেও, সময় চেয়েছে সরকার। মহিলা চিকিত্সকদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার আশ্বাস দিয়েছে রাজ্য পুলিস ডিজি। পাল্টা সার্কুলার জারির দাবি করেছেন জুনিয়র চিকিত্সক।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।