- Home
- West Bengal
- Kolkata
- DA Hike Update: সময়সীমা পার হয়ে গেলেও জারি হয়নি DA বিজ্ঞপ্তি, কাকে জেলে পাঠানোর নিদান দিলেন সুকান্ত?
DA Hike Update: সময়সীমা পার হয়ে গেলেও জারি হয়নি DA বিজ্ঞপ্তি, কাকে জেলে পাঠানোর নিদান দিলেন সুকান্ত?
Sukanta Majumdar On DA News: মহার্ঘ ভাতা ইস্যুতে এবার রাজ্য সরকারকে তীব্র কটাক্ষ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। তুললেন আদালত অবমাননার অভিযোগ। বিশদে জানতে দেখুন সম্পূর্ণ ফটো গ্যালারি…

ডিএ নিয়ে সুকান্ত মমতা তরজা
এবার রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা নিয়ে বিস্ফোরণ ঘটালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। সুপ্রিম নির্দেশে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের শেষ তারিখ ২৭ জুন। কিন্তু রাজ্য সরকার এখনও কোনও বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তীব্র সমালোচনা সুকান্তর।
ডিএ নিয়ে অস্বস্তিতে রাজ্য
হাতে মাত্র আর কিছু ঘন্টার সময়সীমা। ২৭ জুনই শেষ হচ্ছে ডিএ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের সময়সীমা। ২৭ জুনের মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ২৫ শতাংশ ডিএ মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল দেশের শীর্ষ আদালত।
জারি হয়নি বিজ্ঞপ্তি
রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের আদেও কতটা করে ডিএ দেওয়া হবে ডেডলাইন চলে এলেও এখনও পর্যন্ত এই বিষয়ে কোনও বিজ্ঞপ্তি জারি করেনি রাজ্য় সরকার।
ডিএ নিয়ে আশঙ্কা
হকের মহার্ঘ ভাতা আদেও মিলবে কীনা তা নিয়ে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে রাজ্য সরকারি কর্মীদের মনে। এরই মধ্যে ডিএ নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য সুকান্তর।
ডিএ নিয়ে আদালত অবমাননার অভিযোগ
বৃহস্পতিবার এই বিষয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিজেপি সাংসদ বলেন, ‘’মুখ্যসচিব ও মুখ্যমন্ত্রীর মধ্যে একজন ঠিক করে নিক কে জেলে যাবেন। াদালত অবমাননার জন্য একজনের জেলে যাওয়া উচিত।''
বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ
সুকান্ত মজুমদার আরও বলেন, ‘’উনি বুঝে গিয়েছেন কয়েক হাজার শিক্ষকদের মাইনে দেওয়ার থেকে যদি এই ভাতাপাতা দেওয়া যায় তাহলে ভোটে সুবিধা হবে। আর সেই লক্ষেই উনি এই সব করছেন।''
DA নিয়ে সুপ্রিম নির্দেশ
চলতি বছরের গত ১৬ মে ডিএ সংক্রান্ত মামলায় সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দেয় যে আগামী ২৭ জুনের মধ্যে ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বকেয়া মহার্ঘ ভাতা রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ২৫ শতাংশ হারে মিটিয়ে দিতে হবে।
ডিএ নিয়ে রিপোর্ট দেয়নি রাজ্য
ডিএ সংক্রান্ত যাবতীয় রিপোর্ট ১৫ জুনের মধ্যে জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। যদিও সেই নির্দেশও মানেনি রাজ্য সরকার। ফলে হকের মহার্ঘ ভাতা নিয়ে শঙ্কিত রাজ্য সরকারি কর্মচারী ও পেনশনভোগীরা।+

