- Home
- West Bengal
- Kolkata
- Metro Services Disrupted: সোমবার সকালে যাত্রীদের দুর্ভোগ, সিগন্যালের সমস্যার কারণে বিভ্রান্তি
Metro Services Disrupted: সোমবার সকালে যাত্রীদের দুর্ভোগ, সিগন্যালের সমস্যার কারণে বিভ্রান্তি
Metro Services Disrupted: সোমবার সকালে ব্লু লাইনে সিগন্যাল ত্রুটির কারণে মেট্রো পরিষেবা ব্যাহত হয়, যার ফলে যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়। সিগন্যাল ত্রুটির কারণে মেট্রো চলাচল অনিয়মিত হয় এবং যাত্রীদের অফিস, স্কুল, কলেজে পৌঁছাতে দেরি হয়।

সপ্তাহের প্রথম দিনেই কাজে পৌঁছাতে বিভ্রান্তির শিকার হতে হল শহরবাসীকে। সপ্তাহের প্রথম দিনেই চরম ভোগান্তি হল মেট্রো পরিষেবার কারণে।
সোমবার ব্লু লাইনে আপ এবং ডাউন দুই ক্ষেত্রেই অনিয়মিত ভাবে মেট্রো চলছিল সকাল ৯টা নাগাদ। মেট্রো রেল দেরিতে চলার কারণে একদিকে যেমন বাড়ে ভিড় তেমনই সমস্যা বাড়তে থাকে যাত্রীদের।
সূত্রের খবর, দমদম এবং নোয়াপাড়ার মধ্যে একটি সিগন্যাল যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়ে। সেই কারণে মেট্রো চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
ত্রুটির খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছান মেট্রো সিগন্যাল ও টেলিকম ডিপার্টমেন্টের ইঞ্জিনিয়াররা।
তারা সমস্যা দ্রুত সমাধান করেন। জানা গিয়েছে, সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সমস্যা মিটিয়ে ফেলা হয়।
একজন যাত্রী জানান, সকাল ১০টায় সময় অন্যান্য দিনের মতো কবি সুভাষ থেকে দমদমগামী মেট্রো ধরি। কিন্তু প্রতি স্টেশন অনেক বেশি সময় ধরে স্টপেজ দিচ্ছিল। টাইম মতো অফিস পৌঁছতে পারিনি। বিস্তর ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।
অভিযোগ শোনা গিয়েছিল একাধিক মেট্রোযাত্রীর মুখে। অফিস, স্কুল, কলেজ সব জায়গায় যেতে দেরি হয় সকলের।
জানা গিয়েছে প্রায় ১৫ মিনিট ময়দানে দাঁড়িয়েছিল মেট্রো। সব মিলিয়ে সকাল থেকে যাত্রীদের দুর্ভোগের শেষ হয় নেই।
এদিকে আবার সব ঠিক থাকলে শীঘ্রই চালু হবে পরিষেবা। শোনা যাচ্ছে, ১ মে বৃহস্পতিবার থেকে চলতে পারে সেক্টর ফাইভে ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রো পরিষেবা।
এই সেক্টর ফাইভে ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রো আরও অনেক উন্নত। বিশেষ যন্ত্র আছে এই লাইনে। গ্রিন লাইনে স্থাপিত যোগাযোগ ভিত্তিক ট্রেন নিয়ন্ত্রণ সিস্টেম, ভারতীয় রেলওয়ের সংঘর্ষ বিরোধী যন্ত্র বা কবচের আরও উন্নত সংস্করণ আছে।
এই নিয়ে মেট্রোর একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘এই সিস্টেমটি দিল্লি ও বেঙ্গালুরুর মতো ভারতের আরও কিছু মেট্রো সিস্টেমে কাজ করছে।’
ইঞ্জিনিয়ার বলেন, ‘যদি সামনের ১ কিমি পর্যন্ত ট্যাক পরিষ্কার থাকে, তাহলে প্যানেলটি তা দেখাবে। যখন ট্রেনটি সামনের কোনও বাধার কাছে পৌঁছয়, অন্য ট্রেনের মতো অথবা এটি কোনও স্টেশনের কাছে থাকে, তখন চালক সেই অনুসারে ব্রেক করে।’
আরও বলেন, ‘যদি চালক ব্রেক দিতে অক্ষম হয় তাহলে CBIC স্টিস্টেম স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্রেক স্থাপন করবে ও ট্রেন থামিয়ে দেবে।’

