- Home
- West Bengal
- Kolkata
- DA নিয়ে নয়া আপডেট! অবশেষে হস্তক্ষেপ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের! কবে সুখবর পাবেন বাংলার সরকারি কর্মীরা?
DA নিয়ে নয়া আপডেট! অবশেষে হস্তক্ষেপ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের! কবে সুখবর পাবেন বাংলার সরকারি কর্মীরা?
- FB
- TW
- Linkdin
উৎসবের আবহে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ডিএ (Dearness Allowance) বৃদ্ধি হয়েছে। ৩% হারে মহার্ঘ ভাতা বাড়িয়েছে কেন্দ্র।
বর্তমানে সপ্তম বেতন কমিশনের অধীন বেতন পাওয়া কর্মীরা ৫৩% হারে ডিএ পাচ্ছেন। একইসঙ্গে পঞ্চম এবং ষষ্ঠ বেতন কমিশনের অধীন বেতন পাওয়া কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদেরও মহার্ঘ ভাতা বাড়ানো হয়েছে।
তবে বাংলার রাজ্য সরকারি কর্মীরা (Government Employees) এখনও অবধি কোনও সুখবর পাননি।
কেন্দ্রের তরফ থেকে ডিএ (DA) বাড়ানোর পর একাধিক রাজ্য সরকার সেই পথে হেঁটেছে।
ভাতা বৃদ্ধির সুখবর পেয়েছেন বহু রাজ্য সরকারি কর্মী। তবে বাংলার নাম নেই সেই তালিকায়। এখনও অবধি মহার্ঘ ভাতা বাড়ানোর কোনও ঘোষণা করেনি পশ্চিমবঙ্গ সরকার (Government of West Bengal)।
কবে সেই ঘোষণা হতে পারে এই নিয়ে ইতিমধ্যেই জল্পনা কল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে।
গত বছর ডিসেম্বর মাসে রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ (Dearness Allowance) বৃদ্ধির ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যা কার্যকর হয়েছে চলতি বছর জানুয়ারি মাস থেকে।
সেই ট্রেন্ডের দিকে নজর রেখে অনেকের অনুমান, এবারও হয়তো বছর শেষের আগে ‘সুখবর’ দিতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী, হাসি ফুটতে পারে অগুনতি রাজ্য সরকারি কর্মীর মুখে!
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মীরা বর্তমানে ষষ্ঠ বেতন কমিশনের অধীন ১৪% হারে ডিএ পাচ্ছেন। জানুয়ারির পর লোকসভা ভোটের আবহে গত এপ্রিল মাসে একবার মহার্ঘ ভাতা বাড়িয়েছে রাজ্য সরকার।
এবারও ডিসেম্বর মাসে মুখ্যমন্ত্রীর থেকে ‘গুড নিউজ’ শোনার আশায় রয়েছেন অনেকে। এই নিয়ে জল্পনা কল্পনাও অব্যাহত। তবে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে এখনও অবধি আনুষ্ঠানিকভাবে এই নিয়ে কোনও ঘোষণা করা হয়নি।
এদিকে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এবং রাজ্য সরকারি কর্মীদের একাংশের মধ্যে ডিএ (Dearness Allowance) নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে টানাপড়েন চলছে। সেই জল গড়িয়েছে সুপ্রিম কোর্ট অবধি।
২০২৫ সালের শুরুতেই শীর্ষ আদালতে পঞ্চম বেতন কমিশনের বকেয়া ডিএ মামলার শুনানি রয়েছে। ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে রাজ্য সরকার স্পেশ্যাল লিভ পিটিশন দায়ের করেছিল।
সেই সময় থেকে এই মামলা চলছে। আগামী বছরের শুরুতেই এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা।
সেখান থেকেও ইতিবাচক খবরের অপেক্ষায় রয়েছেন বাংলার রাজ্য সরকারি কর্মীরা।