কখনও হালকা,কখনও মাঝারি বৃষ্টিতে ভরা শ্রাবণ। তবে জুন মাসের মতো জুলাই মাসেও বৃষ্টির ঘাটতি দক্ষিণবঙ্গে।
ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি বাংলাদেশে! বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে এবার মুখ খুললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 'অসহায় বাংলাদেশীদের আশ্রয় আমরা দেব'। 'বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আমার বলার কোন অধিকার নেই'।
তৃণমূলের ২১-এর মঞ্চে মধুপর্ণা ঠাকুর। বাগদার বিধায়ক মতুয়া বাড়ির মধুপর্ণা ঠাকুর। নারী শক্তি নিয়ে বিজেপিকে তীব্র আক্রমণে মধুপর্ণা। ২১-এর মঞ্চ থেকে বিজেপিকে নিশানা মধুপর্ণার
২১-এর মঞ্চে অভিষেকের মুখে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাম! 'স্বাধীন ভারতের সবথেকে বড় কেলেঙ্কারি নিট কেলেঙ্কারি'। 'কেন ধর্মেন্দ্র প্রধানকে গ্রেপ্তার করছে না কেন্দ্রীয় সংস্থা?' প্রশ্ন তুলে বিজেপিকে আক্রমণে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
শহিদ দিবসের কর্মসূচির জন্য রাজ্যের নানান প্রান্ত থেকে ছুটে এসেছেন তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা। কেউ এসেছেন বাঁকুড়া, কেউ আবার এসেছেন সাগরদিঘি থেকে। এবার তাঁদের একাংশের গলাতেই শোনা গেল ক্ষোভের সুর।
'বিজেপিকে বিশ্বাস করেনি বাংলার মানুষ'। 'সন্দেশখালি চিত্রনাট্য বিজেপির তৈরি'। 'ভোটের দিন প্রতি বুথে বিজেপির মদের খরচ ছিল ৫০০০ টাকা'। 'বিজেপি মদ খাওয়ানোর পিছনে খরচ করেছে ৪০ কোটি টাকা'।
তৃণমূলের ২১ জুলাই-এর মঞ্চে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজের দলের নেতা কর্মীদের কড়া বার্তা অভিষেকের। 'যাদের নেতৃত্বে ভালো ফল হয়নি তাদের শাস্তি হবে'। 'কাউকে রেয়াত করা হবে না'। ২১-এর মঞ্চ থেকে কড়া বার্তা অভিষেকের
তিনি সরাসরি দুর্নীতি নিয়ে বার্তা দেন রাজ্যের বিভিন্ন পুরসভার চেয়ারম্যান ও পঞ্চায়েত প্রধানদের। তিনি বললেন, কারও বিরুদ্ধে যেন অভিযোগ না পাই আমরা, তাহলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বললেন, আমি চাই যে আমরা গরিবই থাকি
এই সমাবেশে আর কারা আসছেন তা প্রকাশ করেননি তৃণমূল কংগ্রেস নেতারা। তবে অখিলেশের মতো অনেক নেতাই এখানে আসছেন বলে সূত্রের খবর। কুণাল ঘোষ ইতিমধ্যেই ইঙ্গিত দিয়েছেন যে বিজেপির দুই সাংসদ যোগ দিতে পারেন।
বাংলার প্রতিটি অঞ্চল থেকে তৃণমূল সমর্থকরা শহরে আসেন একুশে জুলাই এর সমাবেশে যোগ দিতে। এর ফলে কলকাতার জানযটে এই জনজোয়াড় সামলাতে রীতিমতো কালঘাম ছুটে যায় পুলিশের।