শহিদ দিবসের কর্মসূচির জন্য রাজ্যের নানান প্রান্ত থেকে ছুটে এসেছেন তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা। কেউ এসেছেন বাঁকুড়া, কেউ আবার এসেছেন সাগরদিঘি থেকে। এবার তাঁদের একাংশের গলাতেই শোনা গেল ক্ষোভের সুর।
'বিজেপিকে বিশ্বাস করেনি বাংলার মানুষ'। 'সন্দেশখালি চিত্রনাট্য বিজেপির তৈরি'। 'ভোটের দিন প্রতি বুথে বিজেপির মদের খরচ ছিল ৫০০০ টাকা'। 'বিজেপি মদ খাওয়ানোর পিছনে খরচ করেছে ৪০ কোটি টাকা'।
তৃণমূলের ২১ জুলাই-এর মঞ্চে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজের দলের নেতা কর্মীদের কড়া বার্তা অভিষেকের। 'যাদের নেতৃত্বে ভালো ফল হয়নি তাদের শাস্তি হবে'। 'কাউকে রেয়াত করা হবে না'। ২১-এর মঞ্চ থেকে কড়া বার্তা অভিষেকের
তিনি সরাসরি দুর্নীতি নিয়ে বার্তা দেন রাজ্যের বিভিন্ন পুরসভার চেয়ারম্যান ও পঞ্চায়েত প্রধানদের। তিনি বললেন, কারও বিরুদ্ধে যেন অভিযোগ না পাই আমরা, তাহলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বললেন, আমি চাই যে আমরা গরিবই থাকি
এই সমাবেশে আর কারা আসছেন তা প্রকাশ করেননি তৃণমূল কংগ্রেস নেতারা। তবে অখিলেশের মতো অনেক নেতাই এখানে আসছেন বলে সূত্রের খবর। কুণাল ঘোষ ইতিমধ্যেই ইঙ্গিত দিয়েছেন যে বিজেপির দুই সাংসদ যোগ দিতে পারেন।
বাংলার প্রতিটি অঞ্চল থেকে তৃণমূল সমর্থকরা শহরে আসেন একুশে জুলাই এর সমাবেশে যোগ দিতে। এর ফলে কলকাতার জানযটে এই জনজোয়াড় সামলাতে রীতিমতো কালঘাম ছুটে যায় পুলিশের।
২১ জুলাই জলপ্লাবন কলকাতায়! ভিড় সামলাতে সজাগ কলকাতা পুলিশ, নেওয়া হল বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা
তৃণমূলের (TMC) শহিদ দিবসকে কেন্দ্র করে এবার বিশেষ মেট্রো। জানিয়ে দিল কলকাতা মেট্রো (Metro Rail) কর্তৃপক্ষ।
তৃণমূলের (TMC) শহিদ দিবসকে কেন্দ্র করে যানজটের আশঙ্কা কলকাতা জুড়ে। তাই আগেভাগেই ব্যবস্থা নিচ্ছে কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)।
ধর্মঘটের (Strike) পথে আলু ব্যবসায়ীরা। ফলে, রবিবার থেকে গোটা রাজ্যজুড়ে টান পড়তে পারে আলুর জোগানে।