সংক্ষিপ্ত
বর্তমানে আরজি কর কাণ্ডে সরগরম বাংলা। এদিকে ক্যালেন্ডার জানাচ্ছে, মা আসতে আর বেশিদিন বাকি নেই। চিকিৎসকের ন্যায়বিচারের দাবির পাশাপাশি রাজ্যজুড়ে জোরকদমে পুজোর প্রস্তুতি চলছে। এই আবহে কার্নিভালের তোড়জোড় শুরু করে দিল রাজ্যের পূর্ত দপ্তর।
প্রত্যেক বছর দুর্গাপুজোর বেশ কিছুটা সময় আগেই কার্নিভালের দিনক্ষণ ঘোষণা করে দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এই বছরও তার অন্যথা হয়নি। মাস তিনেক আগেই মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, আগামী ১৫ অক্টোবর রেড রোডে পুজোর কার্নিভাল হবে। এবার কার্নিভালের মঞ্চ তৈরি থেকে আলোর বন্দোবস্ত, সরাসরি সম্প্রচারের জন্য ইন্টারনেট পরিষেবা, সবকিছুর জন্য দরপত্র চাওয়া হল।
বর্তমানে আরজি কর কাণ্ডে সরগরম বাংলা। এদিকে ক্যালেন্ডার জানাচ্ছে, মা আসতে আর বেশিদিন বাকি নেই। চিকিৎসকের ন্যায়বিচারের দাবির পাশাপাশি রাজ্যজুড়ে জোরকদমে পুজোর প্রস্তুতি চলছে। এই আবহে কার্নিভালের (Durga Puja Carniva) তোরজোড় শুরু করে দিল রাজ্যের পূর্ত দপ্তর। মঞ্চ তৈরি থেকে, আলোর ব্যবস্থা, রেড রোডের বড় গাছের ডাল কাটা থেকে ইন্টারনেট পরিষেবা, সবকিছু জন্য এবার টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হল।
দুর্গাপুজো মানেই বাংলার গর্ব, বাঙালির আবেগ। আলোয় আলোয় সেজে ওঠে গোটা রাজ্য (Government of West Bengal)। নতুন জামা পরে ঠাকুর দেখতে বেরোন সকলে। ২০১৬ সালে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুর্গাপুজো কার্নিভালের সূচনা করেন। এরপর বাংলার দুর্গাপুজো ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়ার পর এর জাঁকজমক আরও বেড়েছে। চলতি বছরও এই কার্নিভাল আয়োজনে কোনও রকম ত্রুটি রাখতে চায় না রাজ্য। সেই অনুযায়ী পুজোর কয়েক সপ্তাহ আগে থেকেই শুরু হয়ে গেল তোরজোড়।
সদ্য জারি করা এই বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট বলা হয়েছে, ষষ্ঠীর মধ্যে এই কাজ শেষ করতে হবে। এই প্রসঙ্গে পূর্ত দফতরের একজন আধিকারিক বলেন, পুজোর কার্নিভাল সরকারি (Government of West Bengal) অনুষ্ঠান। কয়েকমাস আগেই এর দিনক্ষণ ঠিক হয়ে যায়। সেই কারণে নির্ধারিত সময়ে কাজ শুরু করতেই হবে। তাই আরজি কর কাণ্ডের আবহেই এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হল বলে জানান তিনি।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।