সংক্ষিপ্ত
শুক্রবার সন্ধ্যায় নির্যাতিতার বাবা-মা ও কাকিমাকে নিয়ে ঘটনাস্থলে গেলেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। প্রায় ঘন্টা দেড়েক সেখানে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
আরজি কর কাণ্ডের তদন্ত সিবিআই-র হাতে গিয়েছে তা প্রায় ১ মাস হয়ে গেল। এখনও দোষীদের খুঁজে বের করতে পারেননি তাঁরা। দীর্ঘদিন ধরে চলছে তদন্ত। চলছে সন্দেহভাজনদের জিজ্ঞাসাবাদ। তা সত্ত্বেও অধরা তিলোত্তমা দোষীরা। আজ ফের তদন্তের খাতিরে আরজি কর গেলেন তদন্তকারীরা। সঙ্গে গেলেন নির্যাতিতার বাবা-মা।
শুক্রবার সন্ধ্যায় নির্যাতিতার বাবা-মা ও কাকিমাকে নিয়ে ঘটনাস্থলে গেলেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। প্রায় ঘন্টা দেড়েক সেখানে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সদস্যদের সঙ্গে মুখোমুখি বসিয়ে কথা বলানো হয় নির্যাতিতার বাবা-মাকে। তাঁদের বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
বিকেল ৫ টা নাগাদ নির্যাতিতার বাবা-মা ও কাকিমাকে নিয়ে আরজি কর আসেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। এমনকী, নির্যাতিতা যে হস্টেলে থাকতেন, সেখানেও নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সুপারের ঘরে তাদের কিছুক্ষণ অপেক্ষা করানো হয়। সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ সেখান থেকে বেরিয়া যান তাঁরা।
দীর্ঘদিন ধরে চলছে তদন্ত। ধর্ষন ও খুনের ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে বেরিয়ে এসেছে একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য। আর জি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের কুর্কীতি সামনে এসেছে। কিন্তু, এখনও নিষ্পত্তি হয়নি তরুণী ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার। কিন্তু, কেন এত সময় লাগছে তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। এদিনে স্বাস্থ্য ভবনের সামনে চলছে ধর্না। আজ ছিল চতুর্থ দিন। আজ বৃষ্টির মধ্যেও হয়েছে ধর্না। জুনিয়র ডাক্তাররা নিজেদের দাবিতে অনড়। পাঁচ দফা দাবি আছে তাঁদের। এদিকে আবার দোষীদের শাস্তি দেওয়ার দাবিতে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা।