সংক্ষিপ্ত
প্রায় সমস্ত জেলার তাপমাত্রার সামান্য কমেছে ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মত। কলকাতার তাপমাত্রা ছিল ৩৮ডিগ্রি। মালদহেরও তাপমাত্রা ছিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃষ্টির দাপট থাকলেও এখন আর তাপমাত্রা খুব বেশি কমার সম্ভাবনা নেই। চলতি সপ্তাহে কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যেতে পারে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রির মধ্যেই থাকবে। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গের সমতল ও ডুয়ার্স এলাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৪ থেকে ৩৬ ডিগ্রির আশেপাশে। কালিম্পং-এ ২৩ আর দার্জিলিং-এ ১৯ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
আবহাওয়া দফতরের মতে জোড়া ঘূর্ণাবর্ত অবস্থানের ফলে উত্তর বাংলাদেশের উপর। আর অপরটি রয়েছে অসম এবং সংলগ্ন এলাকার উপরে। এর জেরেই বৃষ্টি হবে বাংলায়। তাহলে কি এই দাবদাহ থেকে মিলবে মুক্তি! প্রায় সমস্ত জেলার তাপমাত্রার সামান্য কমেছে ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মত। কলকাতার তাপমাত্রা ছিল ৩৮ডিগ্রি। মালদহেরও তাপমাত্রা ছিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজকের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছিই থাকবে। উত্তরবঙ্গের উপরের পাঁচটি জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা। জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার ও দার্জিলিং জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হবে। সপ্তাহের শুরুতেই হালকা বৃষ্টির জেরে তাপমাত্রারও আংশিক কমেছে। সামান্য বৃষ্টিপাতের জেরেই প্রবল দাবদহ থেকে মুক্তি মিলেছে। দক্ষিণবঙ্গের তাপমাত্রা না কমলেও মিলেছে স্বস্তি। গতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩২ থেকে ৩৪ এর মধ্যেই থাকবে, সর্বনিন্ম ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ঘূর্ণাবর্তের দাপটে শনিবার থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে উত্তরবঙ্গের কিছু জেলায়। এদিকে শনিবার থেকে উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং এবং কালিম্পঙে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিনের বেশ কিছু জেলায় হালকা বৃষ্টির জেরেই দিন শুরু হচ্ছে মনোরম ভাবেই। ফলে মানুষেরও মিলেছে স্বস্তি।