সংক্ষিপ্ত
৫ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার মরশুমের শীতলতম দিন ছিল বলেও জানা যাচ্ছে। গত ১০ বছরেও এই রকম ঠান্ডা পড়েনি বলে জানানো হচ্ছে হাওয়া অফিসের তরফে। সকাল দিকে কনকনে ঠান্ডার পাশাপাশি ঘন কুয়াশায় ঘুম ভাঙছে শহরের।
বছরের শুরুতেই রেকর্ড পারদ পতন। প্রথম সপ্তাহতেই মরশুমের শীতলতম দিন দেখল বাংলা। শুক্র বার থেকেই দেশজুড়ে শৈত্য প্রবাহের কমলা সতর্কতা দিল আবহাওয়া দফতর। ৭ তারিখ পর্যন্ত তাপমাত্রা নিম্নমুখী থাকবে বলেই জানা যাচ্ছে। ৭ তারিখের পর থেকে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়বে বলে জানাচ্ছে হাওয়া অফিস। ৫ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার মরশুমের শীতলতম দিন ছিল বলেও জানা যাচ্ছে। গত ১০ বছরেও এই রকম ঠান্ডা পড়েনি বলে জানানো হচ্ছে হাওয়া অফিসের তরফে। সকাল দিকে কনকনে ঠান্ডার পাশাপাশি ঘন কুয়াশায় ঘুম ভাঙছে শহরের। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতির বদল হবে বলেই জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর। দিনের বেলায় মূলত পরিষ্কার আকাশই থাকবে।
৬ জানুয়ারিও অব্যহত শীতের দাপট। কনকনে ঠান্ডায় ঘুম ভাঙল শহরের। এদিন ভোরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। যা স্বাভাবিকের তুলনায় প্রায় ৩ ডিগ্রি কম। অন্যদিকে সর্বচ্চো তাপমাত্রা পৌঁছল ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। যা স্বাভাবিকের তুলনায় ৩ ডিগ্রি কম। জাঁকিয়ে শীতের পাশাপাশি শহর জুড়ে থাকছে ঘন কুয়াশাও। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশা হালকা হতে থাকবে বলেও জানিয়েছে হাওয়া অফিস। দিনের বেলায় মূলত মেঘমুক্ত পরিষ্কার আকাশই থাকবে। এক্ষুণি বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ৮৫ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার দিল্লিতে ঠাণ্ডা ও কুয়াশা পুরোদমে ব্যাটিং করল। ঘন কুয়াশার কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। এদিন দিল্লির সর্বনিম্ন গড় তাপমাত্রা ছিল তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস। একই সময়ে সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও পৌঁছেছে ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে। এ কারণে গত ১০ বছরের মধ্যে ৫ জানুয়ারি ছিল শীতলতম দিন। ঠান্ডার পাশাপাশি কুয়াশাও বিপাকে পড়েছে। সকাল সাড়ে ৮টায় সাফদারজং ও পালামের দৃশ্যমানতা ছিল ৫০ মিটার। শুক্রবারও শৈত্যপ্রবাহের কমলা সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আরও পড়ুন -
গত ১০ বছরে জানুয়ারিতে এমন ঠান্ডা পড়েনি! শুক্রবার শৈত্যপ্রবাহের কমলা সতর্কতা জারি
ফের কাঁপল দিল্লি-এনসিআরের মাটি, ভূমিকম্প অনুভূত জম্মু-কাশ্মীর ও পাকিস্তানেও
বরফে ঢাকা ভিক্টোরিয়া থেকে হাওড়া ব্রিজ, ভাইরাল ছবি দেখে হতবাক নেটদুনিয়া, আসল সত্যিটা কী? জেনে নিন