কমছে রাতের তাপমাত্রা, কলকাতা থেকে জেলা মুড়ছে হাওয়ার শিরশিরানির আমেজে
- FB
- TW
- Linkdin
ধীরে ধীরে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। রাজ্যের পশ্চিমের জেলাগুলিতে বাড়তে পারে শীতের আমেজ। বুধবার রাজ্যের তিন জায়গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আগামী তিন দিন আরও নামতে পারে পারদ।
আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস আগামী কয়েক দিন শহরের তাপমাত্রা আরও নামতে পারে। বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামল ২০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। স্বাভাবিকের থেকে দু’ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আগামী চার দিনে রাতের তাপমাত্রা ২ থেকে ৩ ডিগ্রি কমতে পারে। সপ্তাহের শেষ দিকে পারদ নামার ইঙ্গিত আবহাওয়া দফতরের। দক্ষিণবঙ্গে পরিষ্কার আকাশ। মেঘ কেটে যাওয়ায় দিনের বেলায় কিছুটা উষ্ণতা। সকাল এবং সন্ধেয় শীতের আমেজ বাড়বে।
আগামী চার দিনে রাতের তাপমাত্রা ২ থেকে ৩ ডিগ্রি কমতে পারে। সপ্তাহের শেষ দিকে পারদ নামার ইঙ্গিত আবহাওয়া দফতরের। দক্ষিণবঙ্গে পরিষ্কার আকাশ। মেঘ কেটে যাওয়ায় দিনের বেলায় কিছুটা উষ্ণতা। সকাল এবং সন্ধেয় শীতের আমেজ বাড়বে।
হাওড়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। কৃষ্ণনগরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস কম।
মু্র্শিদাবাদ, বোলপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমেছে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। বর্ধমানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়ার যা স্বাভাবিকের থেকে দু’ডিগ্রি সেলসিয়াস কম।
বুধবার উত্তরে দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, তিন জেলাতেই তাপমাত্রার পারদ নামল অনেকটা। দার্জিলিয়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। জলপাইগুড়িতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি সেলসিয়াস কম।
কালিম্পঙে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। মালদহ, কোচবিহারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যথাক্রমে ২০.২ এবং ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে অনেকটাই কম।
তবে দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলাতেই বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। আকাশ মূলত পরিষ্কার থাকবে। ভোর ও রাতের বেলা শীত অনুভূত হবে। তবে পাকাপাকি ভাবে শীত আসতে এখনও ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ অবধি অপেক্ষা করতে হবে। উত্তর এবং উত্তর পশ্চিম ভারতের শীতল হাওয়া প্রবেশের অনুকূল পরিস্থিতি রাজ্যে।