অজ্ঞাত পরিচয় এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ছড়াল চাঞ্চল্য। বৃহস্পতিবার সকালে ওই যুবকের দেহ উদ্ধার হয় দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুর থানার অন্তর্গত কৃষ্ণমোহন রেল স্টেশান লাগোয়া একটি খাল থেকে। ঘটনার খবর পেয়ে বারুইপুর থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠায়। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান বাইরে থেকে খুন করে দেহ খালে ফেলে দিয়ে যাওয়া হয়েছে। মৃত যুবকের পরিচয় জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। তবে এই ঘটনায় এখন কেউ আটক হয়নি।
'জোড়া' পরকীয়াকে বাঁচাতে স্বামীকে ভাড়াটে খুনি দিয়ে খুন! গ্রেপ্তার ২।
২১ জুলাই ছিল তৃণমূলের শহিদ দিবস। শহিদ দিবসের রাতেই খুন হলেন এক তৃণমূল কর্মী। বিরাটির বণিক মোড় -এ গুলিবিদ্ধ হয়ে খুন শুভ্রজিত দত্ত। রাতে পার্টি অফিস থেকে বাড়ি ফিরছিলেন শুভ্রজিত। সেই সময়ই তাঁকে লক্ষ্য করে চলে এলোপাথাড়ি গুলি। ঘটনায় অভিযোগ উঠেছে বিজেপির বিরুদ্ধে। বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এলাকাকে অশান্ত করতে এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে দাবি তৃণমূল কর্মীদের। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
হাতির হানা জমানো টাকা খুইয়ে রীতিমত বিপাকে গৃহবধূ। প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার টাকা স্বামীর হাত থেকে লুকিয়ে রেখেছিলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না।
'বাংলা সামলাতে পারছেন না, দেশ চাইছেন', শহিদ দিবস পেরোতে না পেরোতেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে তীব্র আক্রমণ করলেন বিজেপি নেত্রী রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। উ্ল্লেখ্য শহিদ দিবসে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ফ্রন্ট গঠনের ডাক দিতেই মমতাকে চরম কটাক্ষ রূপার।
নিতান্ত সাদামাটা অবস্থায় রথীন্দ্রনাথ অধিকারীকে ঘুরে বেড়াতে দেখে প্রথমে পশ্চিম মেদিনীপুরের মানুষ বিশ্বাসই করতে পারেননি এই চন্দ্রোকোনা এক নম্বর ব্লকের বিডিও।
দক্ষিণ কালিকাপুর গ্রামের বাসিন্দা তুষার কান্তি মণ্ডল। বাড়িতে স্ত্রী, দুই সন্তান, ভাই পার্থসারথি মণ্ডল ও পিসিকে নিয়ে থাকেন তিনি। বাড়িতে মোট তিনটে পরিবার রয়েছে।
রায়গঞ্জের কুলিক পক্ষীনিবাসে মনোকুলারের উদ্বোধন করেন ডিএফও সিদ্ধার্থ। এই মনোকুলারের সাহায্যে কুলিক পক্ষীনিবাসের ওয়াচ টাওয়ার থেকে দূরের পাখিকে আরও কাছে ও স্পষ্ট দেখা যাবে।
ঘাড়ের ওপর নিঃশ্বাস ফেলছে মহামারীর তৃতীয় ঢেউয়ের অশনি সংকেত। তৃতীয় ঢেউ এর আগে মুর্শিদাবাদে হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট চালুর দাবিতে সরব জেলাবাসী থেকে শুরু করে 'ডিস্ট্রিক্ট চেম্বার অব কমার্স'।
মৃত চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ব্যবহার করার অভিযোগ। হাওড়ার সাঁতরাগাছি থেকে গ্রেফতার এবার ভুয়ো চিকিৎসক। হাওড়ার মল্লিক ফটক এলাকার বাসিন্দা সঞ্জয় কুমার। ৭ বছর ধরে মৃত চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ব্যবহার করছেন তিনি। তাঁর নামে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করে এলাকাবাসীরাই। পুলিশ গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে তাঁকে। ডিগ্রি সংক্রান্ত শংসাপত্র দেখাতে না পারায় গ্রফতার করে পুলিশ।