সংক্ষিপ্ত
- উপনির্বাচনে জয় পেতেই শুক্রবার কার্যালয় খুলেছিলেন তৃণমূলের কর্মীরা
- রাতেই সেই কার্যালয়ে হামলার ঘটনা ঘটল
- ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হল চেয়ার, টিভি সহ জিনিসপত্র
- পরকল্পিতভাবে এই আক্রমণ করেছে বিজেপি, দাবি তৃণমূলের
লোকসভা নির্বাচনে ফল খারাপ হয়েছিল। পরিস্থিতি প্রতিকূল দেখে দলীয় কার্যালয়ের পাশ দিয়ে যাওয়ার সাহস হচ্ছিল না তৃণমূলের কর্মীদের ৷ এই পরিস্থিতিতে তাদের কার্যালয়টি স্থানীয় বিজেপির লোকজন দখল করে নিয়েছিল বলেই অভিযোগ ৷ উপনির্বাচনে জয় পেতেই শুক্রবার সেই কার্যালয় খুলেছিলেন তৃণমূলের কর্মীরা ৷ রাতেই সেই কার্যালয়ে হামলার ঘটনা ঘটল ৷ ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হল চেয়ার, টিভি সহ জিনিসপত্র ৷ তৃণমূলের অভিযোগ, পরকল্পিতভাবে এই আক্রমণ করেছে বিজেপি ৷
শুভ্রা কুণ্ডুর বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিশ, বিদেশে পালানোর আশঙ্কায় গোয়েন্দারা
দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল দলীয় কার্যালয়। অভিযোগ ছিল,লোকসভা নির্বাচনের পর বিজেপি মোহনপুর অঞ্চল তৃণমূলের কার্যালয়টি দখলে নেয়। পরিস্থিতির ওপর নজর রেখে খড়্গপুর বিধানসভা উপ নির্বাচনে জয়ের পর শুক্রবার বিকেলে কার্যালয় খুলেছিল তৃণমূল। রাতেই সেই কার্যালয়ে ভাঙচুর ও লুঠপাট চালানোর অভিযোগ উঠল বিজেপির বিরুদ্ধে।
চাপে অর্জুন,৬ ডিসেম্বর ভাটপাড়া পুরসভায় অনাস্থা আনছে তৃণমূল
তৃণমূলের স্থানীয় নেতা অপুনারায়ণ কর-এর অভিযোগ, রাতে বিজেপির জনা পঞ্চাশেক কর্মী সমর্থক স্লোগান দিয়ে কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায়। আসবাবপত্র-সহ চেয়ার ও অন্যান্য জিনিস ভেঙে দেওয়া হয়। তৃণমূলের দাবি, প্রায় পঞ্চাশটি চেয়ার ভাঙা হয়েছে। লুঠ করা হয়েছে টিভি, ফ্যান থেকে অন্যান্য সামগ্রী। যদিও বিজেপি অভিযোগ অস্বীকার করেছে।বিজেপির জেলা সভাপতি সমিত দাসের দাবি, অন্যের জায়গাতেই দলীয় কার্যালয় গড়ে তুলেছিল তৃণমূল। তারই দ্বন্দ্বের ফল এই ভাঙচুরের ঘটনা। যার জায়গা তারাই এই পুনর্দখলের চেষ্টা করেছিল বলে জেনেছি ৷ এতে বিজেপি জড়িত নয় ৷