- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- লক্ষ্মীর ভাণ্ডার-স্বাস্থ্যসাথীর সঙ্গে মিলবে আরও ৩৭টি স্কিমের সুবিধা! দুয়ারে সরকার নিয়ে নয়া ঘোষণা মমতার
লক্ষ্মীর ভাণ্ডার-স্বাস্থ্যসাথীর সঙ্গে মিলবে আরও ৩৭টি স্কিমের সুবিধা! দুয়ারে সরকার নিয়ে নয়া ঘোষণা মমতার
- FB
- TW
- Linkdin
প্রায় এক বছর পর রাজ্যে শুরু হবে দুয়ারে সরকার কর্মসূচি। চলবে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
বিভিন্ন এলাকায় ক্যাম্প চালিয়ে মোট ৩৭টি প্রকল্পের সুবিধার জন্য আবেদন জমা নেওয়া হবে।
গোটা রাজ্য জুড়ে ব্লকে ব্লকে এই প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। জানা গিয়েছে, নবম দুয়ারে সরকার শিবিরে জুড়ল স্পেশাল একটি স্কিমও।
বাংলার মানুষদের জন্য দুর্দান্ত ঘোষণা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। আগামী ২৪ জানুয়ারি, শুক্রবার রাজ্যে শুরু হচ্ছে নবম দুয়ারে সরকার শিবির।
আর এই শিবিরে মিলবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ও স্বাস্থ্যসাথীর মতোই আরও ৩৭টি প্রকল্পের সুবিধা!
ব্লকের বিভিন্ন জায়গায় এই ক্যাম্প হয়ে থাকে। কোনও স্কুল বা সরকারি অফিস চত্বরে এই ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়। এ বার প্রশাসনের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আগে যে সব এলাকা বেশি গুরুত্ব পায়নি, সেখানে ক্যাম্পের সংখ্যা বাড়াতে হবে।
যাঁদের আবেদন গ্রাহ্য হবে না, তাঁদের আবেদন বাতিল হওয়ার কারণ এবং কী করণীয়, তা ঠিক মতো বুঝিয়ে দিতে হবে বলেও জেলা প্রশাসনের কর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে, ‘কৃষির যন্ত্রাংশ কেনার আর্থিক সাহায্য’ প্রকল্পে আবেদন করার সুবিধে মিলবে দুয়ারে সরকারে।
কী এই প্রকল্প? রাজ্যের কৃষি দপ্তর সূত্রে খবর, হস্তচালিত ছোট যন্ত্র থেকে বিদ্যুৎচালিত মেশিন সবেতেই এই প্রকল্পে মিলবে ভর্তুকি। উপকৃত হবেন কৃষক থেকে শুরু করে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরাও।
৫০-৮০ শতাংশ পর্যন্ত আর্থিক সহযোগিতা ভর্তুকি হিসেবে দেবে কৃষি দপ্তর।
২০২৩ সালের ১৫ থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আয়োজিত হয়েছিল অষ্টম দুয়ারে সরকার। সেখানে ৩৬টি প্রকল্পের আবেদন গ্রহণ করা হয়েছিল।
এ বার সেগুলির সঙ্গেই যোগ হচ্ছে ‘কৃষি যন্ত্রাংশ কেনার আর্থিক সাহায্য’ সংক্রান্ত প্রকল্প।
স্বাস্থ্যসাথী, কন্যাশ্রী, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, বার্ধক্যভাতা, কৃষকবন্ধু, স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ড, ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ড, মানবিক, রূপশ্রী-র মতো প্রকল্প বা ভাতা-র সুবিধা পেতে এই ক্যাম্পে আবেদন করা যাবে।
জানা গিয়েছে, ২৪ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই ক্যাম্প। ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই সব আবেদন খতিয়ে দেখতে হবে। এই সমস্ত পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কেউ অন্য কোনও অজুহাতে টাকা চাইলে রাজ্য একেবারেই বরদাস্ত করবে না।