- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- 'মনের সঙ্গী পাওয়াই জরুরি', মহুয়াকে বিয়ের শুভেচ্ছা জানিয়ে আর কী কী বললেন দিলীপ-রিঙ্কু
'মনের সঙ্গী পাওয়াই জরুরি', মহুয়াকে বিয়ের শুভেচ্ছা জানিয়ে আর কী কী বললেন দিলীপ-রিঙ্কু
Dilip's best wishes to Mahua: দিলীপ ঘোষ বিয়ের জন্য মহুয়া মৈত্রকে শুভেচ্চা জানিয়েছেন। দিলীপের সঙ্গে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তাঁর স্ত্রী রিঙ্কুও। বয়সের থেকেও মনের মত সঙ্গীর ওপর জোর দিয়েছেন।

মহুয়া-দিলীপ
রাজনীতির ময়দানে একে অপরের বিরুদ্ধপন্থী হলেও তাদের মধ্যে অনেক মিল রয়েছে। দুজনেই স্পষ্ট কথায় অভ্যস্থ। দল অন্ত প্রাণ। দুজনেই বেপরোয়া বলেও পরিচিত। আর দুজনেই বেশি বয়সে বিয়ে করেছেন।
মহুয়াকে শুভেচ্ছা দিলীপের
দিলীপ ঘোষ বিয়ের জন্য মহুয়া মৈত্রকে শুভেচ্চা জানিয়েছেন। পাশাপাশি বয়স তুলেও কথা বলেছেন।
দিলীপের বিয়ে
সম্প্রতি বিয়ে করেছেন দিলীপ ঘোষ। বেশি বয়সে বিয়ে করার জন্য তাঁকে রীতিমত কটাক্ষ করা হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়া। কিন্তু দিলীপ ঘোষ মহুয়ার বিয়ের পরই বললেন অন্যকথা।
দিলীপের সঙ্গে রিঙ্কু
শুধু দিলীপ ঘোষই নয়, মহুয়া মৈত্রকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দিলীপের স্ত্রী রিঙ্কু। তাঁরা মহুয়া ও পিনাকীর সুখী দাম্পত্য কমনা করেছেন।
দিলীপের বার্তা
দিলীপ ও রিঙ্কু বলেছেন, বয়স নয়, হৃদয়ের সঙ্গী পাওয়াই জরুরি।
দিলীপের শুভেচ্ছা বার্তা
দিলীপ ঘোষ বলেন, 'ওঁদের শুভেচ্ছা জানাই। ওঁদের নতুন জীবন সুখের হোক।' তিনি আরও বলেছেন, 'বিয়ের জন্য স্বাভাবিক বয়স যে সময়টাকে ধরা হয়, সেই সময় বিয়ে না হলে খটকা লাগে। কিন্তু তা তো অপরাধ নয়। দু’জনের ইচ্ছেতেই বিয়ে হয়েছে। ওদের জীবন সুখের হোক।'
রিঙ্কুর বার্তা
স্বামীর রাজনীতিক প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে পরিচিত মহুয়া। কিন্তু রাজনীতির উর্ধ্বে উঠেই রিঙ্কুও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। বলেছেন, 'বিয়ের কোনও সঠিক বয়স হয় না। যে বয়সে হৃদয়সঙ্গী খুঁজে পাওয়া যায় সেটাই সঠিক সময়।'
মহুয়ার বিয়ে
বার্লিনে রীতিমত চুপিসারে বিয়ে সেরেছেন মহুয়া মৈত্র। যদিও নিজে এখনও পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানাননি। তবে তাঁর ও পিনাকী মিশ্রের ছবি রীতিমত ভাইরাল।
বিয়ের জন্য খোঁটা
দিলীপ ঘোষ বেশি বয়সে বিয়ে করার জন্য তাঁকে যেখন কটাক্ষ করা হয়েছিল তেমনই সোশ্যাল মিডিয়ায় কটাক্ষ করা হচ্ছে মহুয়াকেও। মহুয়ার বয়স ৫১ আর পিনাকীর ৬৫। দুজনেরই এটা দ্বিতীয় বিয়ে।
দিলীপ আর রিঙ্কুর বয়স
দিলীপ ঘোষ ৬১ বছরে বিয়ে করেছিলেন ৪৭ বছরের রিঙ্কুকে। রিঙ্কুর একটি ছেলেও ছিল। যদিও সম্প্রতি তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

