সংক্ষিপ্ত

সোমবার থেকেই জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন সিনিয়র ডাক্তাররা। প্রতীকী অনশনে বসেছিলেন তাঁরা। কিন্তু জুনিয়র ডাক্তারদের অনশনের চার দিন পরেও সরকার পক্ষ কোনও পদক্ষেপ করেনি।

 

পুজোর মুখেই নতুন মোড় আরজি কর আন্দোলনের। ১০ দফা দাবিতে ধর্মতলায় অনশনে বসা জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে মঙ্গলবার আরজি কর হাসপাতালের ৫০ জন চিকিৎসক গণইস্তফা দিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে অচলাবস্থা কাটাতে এবার নবান্নে জরুরি বৈঠক ডাকলের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। বৈঠকে ডাকা হয়েছে স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম। এই বৈঠকে রাজ্যে স্বাস্থ্য পরিষেবার জট কাটাতে হতে পারে বড় সিদ্ধান্ত।

সোমবার থেকেই জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন সিনিয়র ডাক্তাররা। প্রতীকী অনশনে বসেছিলেন তাঁরা। কিন্তু জুনিয়র ডাক্তারদের অনশনের চার দিন পরেও সরকার পক্ষ কোনও পদক্ষেপ করেনি। এই অবস্থায় জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে আরজি কর হাসপাতালের ৫০ জন চিকিৎসক গণইস্তফা দেন। তারপরই হাসপাতালে তৈরি তৈরি হয় অচলাবস্থা। এই অবস্থায় আগামী দিন কী পরিস্থিতি তৈরি হবে? কী করে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হবে ? তাই নিয়েই সিদ্ধান্ত নিজে জরুরি বৈঠক ডেকেছেন রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। বৈঠকে ডাকা হয়েছে স্বাস্থ্য সচিবকেও।

ধর্মতলায় ধর্না মঞ্চে অবস্থান করেছেন জুনিয়র ডাক্তারার। শনিবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে অনশন শুরু করেছেন তাঁরা। ১০ দফা জাবিতেই তাদের এই আন্দোলন। তাদের মূল দাবি হল হাসপাতালে অর্থাৎ তাদের কর্মস্থলে নিরাপত্তা। সোমবার সাংবাদিক সম্মেলনে মনোজ পন্থ বলেছিলেন আগামী ১০ অক্টোবরের মতে রাজ্যের সরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালগুলির ৯০ শতাংশ উন্নয়নমূলক কাজ শেষ হয়ে যাবে। তবে তার আগেই তিনি জুনিয়র ডাক্তারদের কাজে ফেরার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। মুখ্যসচিবের সেই আশ্বাসের পরের দিনই আরজি কর হাসপাতালের চিকিৎসকরা গণইস্তফা দেন। যাতে পুজোর মধ্যেই পরিস্থিতি জটিল হয়ে যায়।

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।