সংক্ষিপ্ত
আসানসোলের কম্বল-বিলি কাণ্ডে সাধারণ মানুষের পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় গ্রেফতার করা হল তাঁকে। দিল্লি থেকে আনা হল কলকাতা বিমানবন্দরে।
২০২২ সালের ১৪ ডিসেম্বর আসানসোলের কম্বল-বিলি কাণ্ডে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় সাধারণ মানুষের। সেই ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত করে গ্রেফতার করা হল বাংলার বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে। শনিবার দিল্লির নয়ডা থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। এদিন রাতেই রাত দশটার পর রাজধানী থেকে তাঁকে নিয়ে আসা হয় কলকাতায়।
বিমানবন্দর থেকে বেরিয়েই সংবাদমাধ্যমের সাথে কথা বলতে উদ্যত হন গ্রেফতার হওয়া নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারি। কিন্তু, তাঁকে কথা বলতে প্রচণ্ডভাবে বাধা দেয় পুলিশ। বিমানবন্দর চত্বরে ব্যাপক ধাক্কাধাক্কির সৃষ্টি হয়। তারই মধ্যে বিজেপি নেতাকে কোনওমতে ঠেলে গাড়িতে তোলেন পুলিশকর্মীরা। বিমানবন্দরে পৌঁছে গিয়েছিলেন তাঁর মেয়ে ও অন্যান্য আত্মীয়রাও। জিতেন্দ্র প্রথম থেকেই কথা বলতে চাইছিলেন, গাড়ির ভেতরেও সিট থেকে উঠে সংবাদমাধ্যমকে নিজের বক্তব্য জানাতে চাইছিলেন তিনি। কোনওভাবেই তাঁকে কিছু বলতে দেওয়া হচ্ছিল না।
শেষমেশ তাঁকে শারীরিক পরীক্ষার জন্য বিমানবন্দর থেকে সোজা নিয়ে যাওয়া হয় দমদম পুর হাসপাতালে। সেখান থেকে বেরনোর সময় তিনি কথা বলতে পেরেছেন। তাঁর বক্তব্য, ‘এই সরকার মনে করছে, আমাকে জেলে রাখলে এগিয়ে যাবে। তাই জেলে রাখছে। আমি কোনও ক্রাইম করিনি।’ শারীরিক পরীক্ষা নিরিক্ষার পর শনিবারই তাঁকে নিয়ে আসানসোলে নিয়ে যাওয়া হয়।
আরও পড়ুন-
দাউদাউ করে জ্বলছে টালিগঞ্জের বিখ্যাত এনটি ওয়ান স্টুডিয়ো, ভোর সাড়ে পাঁচটার বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই স্টুডিয়োর একাংশ
‘ছায়াসঙ্গী’-র নামেই রিসর্ট কিনেছিলেন শান্তনু, গাড়ি কিনেছিলেন স্ত্রী-এর প্রোমোটিংয়ের ব্যবসার অংশীদারের নামে