- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- এসআইআর ফর্ম পূরণ করে জমা না দিলেই পড়তে হতে পারে চরম সমস্যায়, ভোটারদের জন্য সতর্ক বার্তা কমিশনের
এসআইআর ফর্ম পূরণ করে জমা না দিলেই পড়তে হতে পারে চরম সমস্যায়, ভোটারদের জন্য সতর্ক বার্তা কমিশনের
West Bengal SIR Update: রাজ্যজুড়ে ভোটার তালিকা নিবিড় সংশোধন বা এসআইআর-এর কাজ। কিন্তু আপনি জানেন কী এসআইআর ফর্ম হাতে পাওয়ার পর তা পূরণ না করলে কী কী সমস্য়া হতে পারে? বিশদে জানতে দেখুন সম্পূর্ণ ফটো গ্যালারি…

SIR ফর্ম পূরণ না করলে কী হবে?
এসআইআর ফর্ম হাতে পাওয়ার পর তা পূরণ করে জমা না দিলে কী হবে? অনেকের মনেই এই প্রশ্ন রয়েছে। তবে নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, আপনি যদি এসআইআর ফর্ম পূরণ না করেন অথবা জমা না দেন তাহলে নির্বাচন কমিশনের কাছে আপনার ভোটাধিকারের কোনও তথ্যই থাকবে না। ফলে ফর্ম জমা না দিলে আপনি খসড়া তালিকার অন্তর্ভুক্ত নাও হতে পারেন। এরফলে ভবিষ্যতে আপনি ভোটের অধিকার হারাতে পারেন। এবং বাড়িতে নোটিশও আসতে পারে।
ফর্ম পূরণের নিয়মাবলি
এসআইআর ফর্ম পূরণের বিশেষ কিছু নিয়ম রয়েছে। জাতীয় নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, এই ফর্ম পূরণের ক্ষেত্রে সামান্য কিছু ভুলও বড় জটিলতা তৈরি করতে পারে। ফলে অবশ্যই ফর্ম পূরণ করুন। এবং সাবধানে তা করুন। এছাড়াও ফর্মে ভাষা যেহেতু বাংলায় এসেছে তাই চেষ্টা করবেন বাংলাতেই পূরণ করতে। তবে ইংরাজিতে পূরণ করতে চাইলে সমস্ত অক্ষরের বড় হাতের লিখবেন।
সংখ্যার ব্যবহার
বিএলও আধিকারিকের তরফে আপনার বাড়িতে যে এসআইআর ফর্ম পূরণ করার জন্য দেওয়া হবে সেখানে ভোটার কার্ডের এপিক নম্বর ও আধার নম্বর যত্ন সহকারে লিখতে হবে। এক্ষেত্রে ইংরেজি সংখ্যা ব্যবহার করতে হবে। তবে পার্ট নম্বর বা অংশ নম্বরের ক্ষেত্রে বাংলায় লেখা যেতে পারে।
ফর্ম জমা দেওয়ার নিয়ম
এসআইআর ফর্ম হাতে পাওয়ার পর তা পূরণ করে জমা দেওয়ার জন্য একমাস সময় থাকলেও নিয়ম মেনে দ্রুত তা পূরণ করে জমা দিয়ে দেওয়ায় শ্রেয় বলে জানাচ্ছে ইলেকশন কমিশন। এতে ভুলত্রুটি হলে তা সংশোধনের জন্য অতিরিক্ত সময় পাওয়া যাবে। এছাড়াও কোনও ভোটার মৃত হলে বা অতি সম্প্রতি মারা গেলে তার নামে কোনও ফর্ম দেবে না বিএলও।
নতুন ভোটার তালিকায় নাম তোলার নিয়ম
যারা সদ্য ১৮ বছর পূর্ণ করেছেন তাদের ভোটার তালিকায় নাম তোলার জন্য আলাদা ফর্ম দেওয়া হবে। তা পূরণ করে জমা দিতে হবে নতুন ভোটারদের। এছাড়াও যাদের ২০০২ সালের লিস্টে নাম নেই তাদের জন্য আলাদা ফর্ম দেওয়া হবে। পরে কমিশনের তরফে বাড়িতেও নোটিস যাবে। এরপর যে কোনও ১১টি ডকুমেন্টসের মধ্যে একটি দেখাতেই পারলে বৈধ ভোটার হিসেবে নাম তুলে দেওয়া হবে।

