- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- কপাল পুড়ল ২৬ হাজারের! চাকরি বাতিল মামলায় হাইকোর্টের রায়কে সুপ্রিম কোর্টে সমর্থন CBI-এর
কপাল পুড়ল ২৬ হাজারের! চাকরি বাতিল মামলায় হাইকোর্টের রায়কে সুপ্রিম কোর্টে সমর্থন CBI-এর
সুপ্রিম কোর্টে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতির ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় বড় সওয়াল সিবিআই-এর। হাইকোর্টের রায়কেই সমর্থক কেন্দ্রীয় সংস্থার।

এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলা
সুপ্রিম কোর্টে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতির ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় বড় সওয়াল সিবিআই-এর। হাইকোর্টের রায়কেই সমর্থক কেন্দ্রীয় সংস্থার।
সিবিআই-এর দাবি
রাজ্যে এসএসসি নিয়োগপ্রত্রিয়ায় ব্যাপক দুর্নীতি হচ্ছে বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। সোমবার প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে সেই কথাই জানিয়েছেন সিবিআই-এর আইনজীবীরা।
সোমবার নিয়োগ দুর্নীতি মামলা
সোমবার প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে উঠেছিল রাজ্যের নিয়োগ দুর্নীতির মামলা। সেখানে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না সিবিআই-এর বক্তব্য জানতে চান।
সিবিআই-এর সওয়াল
সেখানেই সিবিআই স্পষ্ট করে জানিয়ে দেয়, নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি হয়েছে। হাইকোর্টের কোর্টের রায় যথার্থ। ওই রায়াই বহাল রাখা হোক।
হাইকোর্টের রায়
নিয়োগ দুর্নীতি ইস্যুতে গত ২২ এপ্রিল কলকাতা হাইকোর্ট নিয়োগ বাতিলের রায় দিয়েছিল। হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চ ২০১৬ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল ঘোষণা করেছিল। যার কারণে চাকরি যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয় ২৫৭৫৩ জনের।
হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ
এরপরই হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিল রাজ্য সরকার। বৈধ চাকরি প্রার্থীদের পাশাপাশি অবৈধ চাকরি প্রার্থীরাও সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল।
চাকরি বাতিলে স্থগিতাদেশ
গত ৭ মে সুপ্রিম কোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ চাকরি বাতিল মামলায় অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেয়। এ ক্ষেত্রে সেই সময় শীর্ষ আদালতের যুক্তি ছিল, যদি যোগ্য এবং অযোগ্য আলাদা করা সম্ভব হয়, তা হলে গোটা প্যানেল বাতিল করা ন্যায্য হবে না।
বেতন ফেরতেও স্থগিতাদেশ
চাকরি বহাল রাখার পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্ট সংশ্লিষ্টদের বেতন ফেরত দেওয়ার ওপরও স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। কারণ হাইকোর্ট চাকরি বাতিল করে সংশ্লিষ্টদের বেতন স্থগিতের নির্দেশ দিয়েছিল।
সুপ্রিম কোর্টে গত শুনানি
সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শেষ শুনানি হয়েছিল ২৭ জানুয়ারি। সেই সময়ই বিচারপতিরা জানতে চেয়েছিলেন নতুন করে পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে কিনা। পাশাপাশি তিনি আরও জানিয়েছিলেন নতুন করে পরীক্ষা নেওয়া কঠিন।
মূল মামলাকারীদের আইনজীবীর সওয়াল
মূল মামলাকারীদের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য আদালতে জানান, অনেকে চাকরির আবেদন না করেও নিয়োগ পেয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সে ক্ষেত্রে যাঁরা চাকরির আবেদন করেছিলেন, তাঁদের আবার নতুন করে পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে বলে