সংক্ষিপ্ত

দিলীপ ঘোষের স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে নগদ ২০ হাজার টাকা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রয়েছে ১১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। তাঁর জন্মদিনে জেনে নিন তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ।

মেদিনীপুর কেন্দ্র থেকে বিধায়ক হওয়ার পর বঙ্গের বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষের সম্পত্তির পরিমাণ বেড়েছিল প্রায় ১৫ লক্ষ টাকা। ২০১৬ সালে খড়গপুর সদর কেন্দ্রে থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন দিলীপ।তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বাংলায় বিজেপির উথ্থান। বিধানসভার সেই ডাকাবুকো সদস্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন লোকসভা নির্বাচনেও। আজ ২০২২ সালের জন্মদিনে কতটা বাড়ল বিজেপির সর্ব ভারতীয় সহ সভাপতির সম্পত্তির পরিমাণ?

মেদিনীপুর কেন্দ্র থেকে তাঁকে প্রার্থী করেছিল বিজেপি। তাঁর বিরুদ্ধে লড়েছেন রাজ্যসভার  তৃণমূল সংসদ তথা পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মন্ত্রী মানস ভুঁইয়া। তারই মাঝে মনোনয়ন জমা দিতে গিয়ে রাজ্য বিজেপির তৎকালীন সভাপতি জানিয়েছিলেন, তাঁর স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ মোট সাড়ে ১৩ লাখ টাকা। এটা অবশ্য বিধানসভা নির্বাচনের সময় ছিল মাত্র ৩৫ হাজার টাকা।

যে বিরোধী নেতা বাংলার শাসকদলকে সর্বদা দুর্নীতি, আর্থিক তছরুপ অথবা দলীয় সম্পত্তির উৎস নিয়ে খোঁটা দিয়ে থাকেন, এমনকি স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীকে পর্যন্ত বাড়ির আঁটোসাঁটো নিরাপত্তা নিয়ে কটাক্ষ করতে পিছপা হন না, আজ তাঁর জন্মদিনে খোঁজ নেওয়া যাক তাঁর নিজের অর্জিত সম্পত্তি এবং তার উৎস সম্পর্কে।

দিলীপ ঘোষের স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে নগদ ২০ হাজার টাকা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রয়েছে ১১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। আর রয়েছে তাঁর নিজের নামে করা ১ লক্ষ ৪০ হাজার টাকার জীবনবিমা। বিধায়ক হিসেবে মাসে ২১ হাজার ৮৭০ টাকার ভাতা পাওয়ার কথাও জানিয়েছেন দিলীপ ঘোষ।  তাছাড়া, ঝাড়গ্রামে ৩০ লক্ষ টাকার জমি রয়েছে তাঁর নামে। ওই একই জায়গায় ২ লক্ষ টাকা মূল্যের একটি বাড়িও রয়েছে তাঁর নিজের নামে। নমিনেশন পত্রে দিলীপ জানিয়েছিলেন, তাঁর নামে করা হয়েছে ৩টি ফৌজদারি মামলা। তবে, সেগুলির কোনওটিতেই তিনি এখনও পর্যন্ত দোষী সাব্যস্ত নন।

‘দিদি তো চাননি, বাধ্য হয়েছেন’, পার্থর অপসারণ প্রসঙ্গে দাবি দিলীপ ঘোষে-র
‘নতুন আরও ৭টি জেলা রাজ্যে’ ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী, বুধবার হবে মন্ত্রিসভার রদবদল
বিজেপির মহিলা বাহিনীর চুলের মুঠি ধরে টানাহেঁচড়া, সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভে ফেটে পড়লেন দিলীপ ঘোষ