আইএসএল-এর রমরমা যুগেও কলকাতা প্রিমিয়ার লিগ নিয়ে বাংলার ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহ চোখে পড়ার মতো। এবারের কলকাতা প্রিমিয়ার লিগের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে আইএফএ।
ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে বর্তমান শাসক গোষ্ঠীর বিরোধী গোষ্ঠীর প্রার্থী না থাকায় এবারও নির্বাচন হল না। সর্বসম্মতভাবেই কর্মসমিতির নতুন সদস্যদের বেছে নেওয়া হল।
গত মরসুমে ভালো পারফরম্যান্স দেখিয়েছে ইস্টবেঙ্গল। নতুন মরসুমে আরও শক্তিশালী দল গড়ার দাবি জানাচ্ছেন সদস্য-সমর্থকরা। আইএসএল-এ ভালো পারফরম্যান্সই সবার লক্ষ্য।
দলবদলের বাজারে বড় চমক ইস্টবেঙ্গলের। আইএসএল-এর অন্যতম সেরা ফুটবলার দিমিত্রিয়স দিয়ামান্তাকোসকে সই করাচ্ছে লাল হলুদ।
ভোটের প্রচারে বরাবরই ক্রীড়াবিদদের দেখা যায়। কিন্তু সরাসরি কোনও ক্রীড়া সংস্থা বা ক্লাবের নাম ব্যবহার এর আগে দেখা যায়নি। এবার রাজ্য বিজেপি-র প্রচারে সেটাই দেখা গেল।
আই লিগ থেকেই ইস্টবেঙ্গল ও বেঙ্গালুরু এফসি-র ম্যাচে তীব্র উত্তেজনা, হাড্ডাহাড্ডি লড়াই দেখা যাচ্ছে। আইএসএল-এও এই দুই দলের ম্যাচ মানেই দুর্দান্ত লড়াই।
এবারের আইএস-এ ধারাবাহিকতাই ইস্টবেঙ্গলের সবচেয়ে বড় সমস্যা। না হলে হয়তো সুপার সিক্সের যোগ্যতা অর্জন করা নিয়ে এত হিসেব-নিকেশ করতে হত না।
ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের লড়াইয়ের ইতিহাসে প্রথমবার রাত সাড়ে আটটায় শুরু হচ্ছে ম্যাচ। রাজনৈতিক সমাবেশের জন্যই পিছিয়ে গিয়েছে ম্যাচের সময়।
প্রতিবারের মতো এবারও কলকাতা ডার্বি ঘিরে উত্তেজনার পারদ চড়ছে। মোহনবাগানের পক্ষ থেকে ইস্টবেঙ্গলকে তীব্র আক্রমণ করা হয়েছে।
রবিবার মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের মুখোমুখি হচ্ছে ইস্টবেঙ্গল। তার আগে পরপর ২ ম্যাচে হেরে গেল কার্লেস কুয়াদ্রাতের দল। ফলে কলকাতা ডার্বির আগে প্রচণ্ড চাপে লাল-হলুদ শিবির।