Abhishek banerjee News -

দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ করার পর ইডি-র পক্ষ থেকে তাঁকে জানিয়ে দেওয়া হয়, আপাতত বিদেশ ভ্রমণ করতে পারবেন না মেনকা গম্ভীর।

দলীয় কর্মিসভায় অভিষেক বলেন মমতার বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে ইনেস্কো সম্মান পেয়েছে বাংলার দুর্গাপুজো। অথচ এই বিজেপির একটা সময় অভিযোগ ছিল 'দিদি বাংলায় দুর্গাপুজো করতে দেয় না। আর এখন বলছেন বাংলার অর্থনৈতিক সমস্যা থাকা সত্ত্বেও পুজো কমিটিগুলিকে অনুদান দেওয়া হচ্ছে।'

শুভেন্দু অধিকারীর এই মন্তব্যের পাল্টা হিসেবে তাঁকেই নিশানা করেন তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন শুভেন্দু যদি মনে করে অডিও টেপটি নকল তাহলে মামলা করুক অভিষেকের বিরুদ্ধে। তাহলেও অডিও টেপের অডিট হবে।

“‘পিসি ভাইপোর বোল বিগার গিয়া’, কথাবার্তার ঠিক নেই”, দিলীপ ঘোষ শনিবার সকালে নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে ফের একবার নিশানা করলেন রাজ্যের শাসকদলকে।

‘‘আজই বড় কিছু হতে পারে। আপনারা নজর রাখুন।’’ সুকান্তের এই মন্তব্যের পরেই প্রশ্ন উঠেছে, তবে কি ইডি-র পদক্ষেপ সম্পর্কে আগে থেকেই সব জেনে যান বিজেপি নেতারা?

সোশ্যাল মিডিয়ায় জয় শাহকে ট্যাগ করে তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কটাক্ষ, “জাতীয় পতাকা ধরতে না চাওয়া শাসকগোষ্ঠীর বৃহত্তম ভণ্ডামির উদাহরণ। ওরা নাটুকে, মূল্যবোধহীন, জুমলা নির্ভর, আদৌ দেশাত্মবোধ নেই।”

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বলেন , 'আমার নাম নিয়ে যখন কথা বলে তখন বিজেপি নেতারা আমার নাম নিতে পারে না। কারণ এদের বুকের পাটা নেই। কিন্তা আমার নাম নিতে ভয় নেই। আমি নাম নিয়ে বলছি বেইমান গদ্দার শুভেন্দু অধিকারী। তোমার যদি বুকের পাটা থাকে তাহলে বল তোলাবাজের নাম অভিষেক ব্যানার্জি। যদি বলো তাহলে ১০ দিনের মধ্যে হাইকোর্টে নিয়ে গিয়ে মানহানির মামলা কর।'

নিয়োগ সংক্রান্ত জট ছাড়াতে এবার টেট পরীক্ষায় পাশ করা প্রার্থীদের সঙ্গে আগামিকাল বৈঠক বসতে উদ্যোগী হয়েছে রাজ্য সরকার। আগামিকাল বুধবার, দুপুর ২টো নাগাদ আন্দোলনরত টেট চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন বাংলার শিক্ষামন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর 'হার ঘর তিরঙ্গা' কর্মসূচির পাল্টা কর্মসূচি গ্রহণ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ১৩ অগাস্ট দেশের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবসের আগে তৃণমূল কংগ্রেসের নয়া স্লোগান 'মাই আইডিয়া ফর ইন্ডিয়া অ্যাট ৭৫'। যেখানে মূলত তুলে ধরা হয়েছে ভারতের মাটির কথা 'বিচিত্রের মধ্যেই রয়েছে ঐক্য'।

শনিবার দুপুর ১২টার সময় ক্যামাক স্ট্রিটে অভেষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসের সামনে থেকে কলকাতা পুলিশ জোর করে তুলে দিল টেট চাকরি প্রার্থীদের। প্রথমে অবশ্য আন্দোলনকারীকে সরে যেতে অনুরোধ করা হয়। কিন্তু অবস্থান বিক্ষোভকারীরা তা মানতে চায়নি। পুলিশের সরে যাওয়ার অনুরোধ সত্ত্বেও সেখানে বসে তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে গিয়েছিলেন