কুন্তল ঘোষের চিঠি সংক্রান্ত মামলায় ১৩ জুন ইডির দফতরে তলব করা হয়েছিল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
ভয়াবহ মৃত্যুর পাশাপাশি স্বজনহারা মানুষদের গভীর শোক নিয়েও সমবেদনা ফুটে উঠেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা কবিতায়।
রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য দিল্লি থেকে এসেছেন তিন ইডির আধিকারিক। বিমানবন্দর থেকে সিজিও কমপ্লেক্স পর্যন্ত কলকাতা পুলিশের কড়া নিরাপত্তায় থাকবেন রুজিরা।
কী এই লুক আউট নোটিশ? কেনই বা এই নোটিশ জারি করা হয়? জেনে নেওয়া যাক।
নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছিল এবার পাহাড় সফরে একাধিক পরিকল্পনা নিয়ে যাচ্ছিলেন মমতা। বেশি প্রাধান্য পাবে বিনিয়োগ এবং চা শিল্প।
ক্ষমতায় আসার পর থেকেই পাহাড়ের মানুষের সুবিধা অসুবিধার কথা বুঝতে বারবার সেখানে ছুটে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এবারও মূলত পাহাড়ে শিল্পের বিকাশ ও উন্নতি প্রসঙ্গেই একাধিক বৈকের লক্ষ্যে সেখান যাচ্ছেন মমতা।
নন্দীগ্রাম পৌঁছে বেশ আত্মবিশ্বাসের সুর শোনা গেল অভিষেকের গলায়। নন্দীগ্রামের মাটিতে দাঁড়িয়েই তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক লিখলেন,'নন্দীগ্রামের মাটি,তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি।'
শুক্রবারই এগরার বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের তদন্ত প্রসঙ্গে জানতে চান মুখ্যসচিব। এই ঘটনার ঠিক পরের দিনই মুখ্যমন্ত্রীর এগড়া সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।
শুক্রবার ভার্চুয়াল মিটিং-এ হরেকৃষ্ণ দ্বিবেদী জানান, বেআইনি বাজি উদ্ধারে বার বার অভিযান চালাতে হবে।
শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে জানানো হয় তদন্ত যেমন চলছে তেমনই চলবে।