Dilip Ghosh -

‘যত পঞ্চায়েত ভোট এগিয়ে আসছে তত বিস্ফোরণ বাড়ছে। মারা যাচ্ছে সাধারণ মানুষ। মুখ্যমন্ত্রী ব্যস্ত, কে বাঁচাবে সাধারন মানুষকে। কেন্দ্র থেকে টাকা আসছে খরচ করতে পারছেন না। কোন পরিকল্পনা নেই এই সরকারের। জল জীবন প্রকল্পে প্রচুর টাকা দেওয়া হয়েছে।’

নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমনে আসেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ | সেখানে সাংবাদিক দের মুখোমুখি হয়ে মিড ডে মিল দুর্নীতিতে সরকার কে বিঁধলেন |

অনুব্রত মণ্ডলকে নিয়ে দিলীপ-ফিরহাদ তরজা তুঙ্গে। 'অনুব্রত মণ্ডলকে তৃণমূল ছেঁটে ফেলেছে, অনুব্রতকে ছাঁটতে সাত মাস সময় নিল তৃণমূল। কে, কত টাকা দিয়েছে তার গুরুত্ব বেশি তৃণমূলে।' দিলীপের এই মন্তব্যের জবাবে পাল্টা দিলেন ফিরহাদ হাকিম।

'এখানে গণতান্ত্রিক পরিবেশটাই নষ্ট করে দিয়েছে। বিরোধীদের আন্দোলন করার অধিকার নেই এখানে। রাজ্যপালের পদে যোগ্য ব্যক্তি সিভি আনন্দ বোস। এখানকার রাজনীতি খুব স্পর্শকাতর। ভেবেচিন্তে রাজ্যপালের কাজ করা উচিত ।' মালদহে এসে জানালেন দিলীপ ঘোষ।

বুধবার জাকির হেসেনের তেলকল, চালকল, বিড়ির গোডাউন, অফিসে অভিযান চালায় আয়কর দফতর। জাকির হোসেনের একটি অফিস থেকে পাওয়া যায় ৯ কোটি টাকা। এরপরই তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। এদিন মুখ খুললেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ।

কেন্দ্রের প্ল্যাটিনাম ডিজিটাল পুরস্কারে সম্মানিত রাজ্য সরকারের দুয়ারে সরকার। এই পুরস্কার নিয়েই কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের। তিনি বলেন, 'এরপর ১০০ দিনের কাজও দুর্নীতির জন্য পুরস্কার পাবে।' তিনি আরও বলেন, ‘যত পঞ্চায়েত ভোট এগিয়ে আসছে টিএমসির মধ্যে কোন্দল বাড়ছে।’

'মালদা-পুরুলিয়ায় বন্দে ভারতে পাথর ছোঁড়া হল, সেটা কি হবে। কেউ এখনও বলতে পাড়ছে না বিহার না বাংলায়। আন্দাজ করা হচ্ছে। যেখানেই হোক অন্যায় হয়েছে। রেল তদন্ত করছে। ডিমের বদলে আলু সেদ্ধ দেওয়া হচ্ছিল যদি মাংস দেওয়া হয় ভাল হবে।

‘পার্টি-সরকারকে বাঁচানোর দায়িত্ব নিয়েছে পুলিশ। পার্টি-পুলিশ মিলে চক্রান্ত করছে। এইভাবে অনুব্রতর মোট দাগী নেতাদের বাঁচান যাবে না। এইভাবে সরকার কতদিন চলবে সন্দেহ আছে। দিল্লি নিয়ে যাওয়া আটকাতেই এই চক্রান্ত।’

ফের বিতর্কে দিলীপ ঘোষ। দুর্গাপুরে দিলীপ ঘোষের মন্তব্যে বিতর্ক। 'ভিখারি হয়ে গেছে রাজ্যের মানুষ। ৫০০ টাকার জন্য লাইনে দাঁড়াচ্ছে।' দিলীপ ঘোষের এই বক্তব্যের পাল্টা দিলেন কুণাল ঘোষ ও রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা।

পুলিশকে তুলে আছাড় মারার হুমকি, বেচারাম মান্নার মন্তব্য নিয়ে জোর বিতর্ক। ‘শুভেন্দু আইপিএসদের ব্যাগ গুছিয়ে রাখতে বলেছিলেন। মারতে বলেননি। তাতেই সংবিধান বিরোধী কত কথা।’