বুধবার প্রথমেই নবান্নের ছয় তলায় পৌঁছন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানকার কাজকর্ম খতিয়ে দেখেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপরই ১২ তলায় অর্থ দফতরে পৌঁছন তিনি।
এদিন নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় হাই কোর্টের রায় নিয়েও মুখ খোলেন তিনি। এবিষয়ও তিনি তোপ দাগলেন ডিএ আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যেও। চাকরিহারা ছেলেমেয়েদের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিলেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান।
চাকরিহারা ছেলেমেয়েদের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিলেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান। ইতিমধ্যেই হাই কোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
১১ তম লোকসভার শেষ ও ১২ তম লোকসভার আগের সময়কেই তিনি এই কাজের জন্য বেঁছে নিয়েছিলেন। 'হাত' ছেড়ে বেরিয়ে মমতা তৈরি করেন নিজের দল তৃণমূল কংগ্রেস।
ওয়ান টু ওয়ান লড়াইয়ের আহ্বান জানালেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এর আগেও জাতীয় স্তরে বিরোধী জোট চেয়ে সরব হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রাতেই নামেন মালদা টাউন স্টেশনে। তবে রেলযাত্রা যে খুব সুখকর হয়নি সে কথা শোনা গেল তাঁর মুখেই। মালদার সভামঞ্চে দাঁড়িয়ে নিজের রেলযাত্রার অভিজ্ঞতার বর্ণনা দেন মমতা।
বৃহস্পতিবার মালদায় দাঁড়িয়ে আম নিয়ে নিজের শিল্পভাবনার কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী। মালদায় আমের উৎপাদন এবং এই ফলকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে লাভের পথ সুগম হয় সেবিষয় মালদহ জেলার প্রশাসনিক বৈঠকে একাধিক পরামর্শ দিয়েছেন মমতা।
কোন প্রকল্পের কতটা কতটা অগ্রগতি হল? কোন কোন ক্ষেত্রে কাজের গতি কেমন ইত্যাদি নানা বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা হয় এই বৈঠকে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে এই বৈঠক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে চলেছে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
কোন ক্ষেত্রে কাজের গতি কতটা সন্তোষজনক সেবিষয়টিও খতিয়ে দেখা হবে। আজকের বৈঠকে উঠে আসতে পারে দুয়ারে সরকার থেকে রাস্তা তৈরি অব্দি একাধিক বিষয়।
২০০৭ সালে রিজওয়ানুরের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে উঠেছিল রাজ্য রাজনীতি। সময়ের সঙ্গে ফিকে হয়ে আসে রিজওয়ানুরের স্মৃতি। তবু মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে রিজওয়ানুরের পরিবারের।