প্রযুক্তি ক্ষেত্রে এক গভীর আদান-প্রদান ও সম্ভাবনাময় সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রে ভারত ও আমেরিকা যে অগ্রসর হয়েছে তা এদিনের বৈঠকের পর তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী মোদী ও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
মোদীর জনপ্রিয়তা শুধু এই একটি ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে নেই। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রী, বা তিনি যে বিভিন্ন দেশে সফর করেন তার উপরও নির্ভরশীল নয়।
মোদীকে স্বাগত জানাতে পেরে আপ্লুত তাঁরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রসংশার ঝড় বইয়ে দিলেন আমেরিকার একাধিক নেতা।
অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সেমিকন্ডাক্টটর এখন এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ইলেক্ট্রিক্যাল গ্যাজেট যার উপরে নির্ভর করছে শিল্প-প্রযুক্তির এক বিশাল অংশ। বলতে গেলে, গাড়ি শিল্প থেকে শুরু করে বিভিন্ন শিল্পের হার্ডওয়ারে এখন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল সেমিকন্ডাক্টর।
বৃহস্পতিবার বক্তব্য পেশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর বক্তব্যের শেষে নরেন্দ্র মোদীর কাছ থেকে সাগ্রহে অটোগ্রাফ চেয়ে নিলেন মার্কিন স্পিকার কেভিন ম্যাককার্থি।
এছাড়াও এই দিন একাধিক বিষয় চুক্তি সাক্ষরিত হয়েছে। তবে মহাকাশ গবেষণা নিয়ে সাক্ষরিত যুগান্তকারী চুক্তির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বলে জানিয়েছেন মার্কিন কর্তা।
মোদীকে সম্মান জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কাজ হাত লাগিয়েছেন মার্কিন ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন। আর হোয়াইট হাউসের রান্নাঘরের দায়িত্বে থেকছেন সেখানেরই প্রধান শেপ নিনা কার্টিস।
ওয়াশিংটনে বাইডেনের ব্যক্তিগত নৈশভোজে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রইল ওয়াশিংটন সফরের ১০টি সেরা ঘটনা।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যেসব উপহার নিয়ে গেছেন তার মধ্যে রয়েছে একটি বই। বাইডেনের প্রিয় কবির বই উপহার দেন। জিল বাইডেনকে দিয়েছেন সবুজ রঙের হিরে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মার্কিন সময় বুধবারই ওয়াশিংটন পৌঁছে গেছেন। সেখানে প্রবাসী ভারতীয় সদস্যরা তাঁকে স্বাগত জানান।