আশ্চর্যের ব্যাপার এটাই যে, সোমবার বেলা গড়িয়ে গেলেও সেই রহস্যময় ড্রোনটি একেবারে গায়েব, সেটির কোনও হদিশই পাননি তদন্তকারী অফিসাররা।
বন্দে ভারতের উদ্বোধন ছাড়াও শাহদোল জেলায় গিয়ে রক্তাল্পতা নির্মূল প্রকল্পও চালু করবেন নরেন্দ্র মোদী। গ্রামীণ মানুষের স্বাস্থ্যের উন্নতির লক্ষ্যে মধ্যপ্রদেশের প্রায় ৩.৫৭ কোটি ‘আয়ুষ্মান’ কার্ড বিতরণ শুরু করবেন তিনি।
আমেরিকার প্রশাসকের উদ্দেশ্যে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আমাদের দুটি দেশ সর্বদা একসঙ্গে কাজ করে যাবে।”
প্রযুক্তি ক্ষেত্রে এক গভীর আদান-প্রদান ও সম্ভাবনাময় সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রে ভারত ও আমেরিকা যে অগ্রসর হয়েছে তা এদিনের বৈঠকের পর তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী মোদী ও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
মোদীর জনপ্রিয়তা শুধু এই একটি ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে নেই। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রী, বা তিনি যে বিভিন্ন দেশে সফর করেন তার উপরও নির্ভরশীল নয়।
মোদীকে স্বাগত জানাতে পেরে আপ্লুত তাঁরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রসংশার ঝড় বইয়ে দিলেন আমেরিকার একাধিক নেতা।
অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সেমিকন্ডাক্টটর এখন এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ইলেক্ট্রিক্যাল গ্যাজেট যার উপরে নির্ভর করছে শিল্প-প্রযুক্তির এক বিশাল অংশ। বলতে গেলে, গাড়ি শিল্প থেকে শুরু করে বিভিন্ন শিল্পের হার্ডওয়ারে এখন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল সেমিকন্ডাক্টর।
বৃহস্পতিবার বক্তব্য পেশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর বক্তব্যের শেষে নরেন্দ্র মোদীর কাছ থেকে সাগ্রহে অটোগ্রাফ চেয়ে নিলেন মার্কিন স্পিকার কেভিন ম্যাককার্থি।
এছাড়াও এই দিন একাধিক বিষয় চুক্তি সাক্ষরিত হয়েছে। তবে মহাকাশ গবেষণা নিয়ে সাক্ষরিত যুগান্তকারী চুক্তির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বলে জানিয়েছেন মার্কিন কর্তা।
মোদীকে সম্মান জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কাজ হাত লাগিয়েছেন মার্কিন ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন। আর হোয়াইট হাউসের রান্নাঘরের দায়িত্বে থেকছেন সেখানেরই প্রধান শেপ নিনা কার্টিস।