পার্থ ভৌমিক ও সুজিত বসু সন্দেশখালির বেড় মজুর এলাকায় যান। সেখানে একটি কীর্তনের আসরে তাঁদের যোগ দিতে দেখা যায়।
পার্থ ভৌমিক সন্দেশখালির মহিলাদের ওপর হওয়া নির্যাতনের অভিযোগ নিয়ে মুখ খুলেছেন। তিনি বলেছেন, 'কোনও মহিলা লাঞ্ছনার বিষয়টি তোলেননি... এটি যে জাল তা আজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।'
শাড়ি যে মিনাক্ষী পরেন না এমনটা কিন্তু নয়। পুজো, অনুষ্ঠানবাড়ি, বইমেলে- এজাতীয় অনুষ্ঠানেই সাধারণত শাড়ি পরেন। দলীয় কর্মসূচীতে তাঁকে সাধারণ পোশাকেই দেখা যায়।
সন্দেশখালি আবারও উত্তপ্ত। শনিবার সেখানে যান রাজ্যের দুই মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক ও সুজিত বসু। অন্য্ দিকে গ্রামে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ সিপিএম নেত্রী মিনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের।
জামিনে মুক্তি পেয়ে সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন, তাঁকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। জামিনে মুক্তি দিয়েছে। কিন্তু তিনি কোথাও যাবেন না। তিনি সেখান থেকে নড়বেন না।
শিখ আইপিএস অফিসারকে খালিস্তানি তকমা অগ্নিমিত্রা পলের। প্রতিবাদে সরব মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ড্যামেজ কন্ট্রোলে বার্তা শুভেন্দুর।
প্রধান বিচারপতি আরও বলেছেন, কলকাতা হাইকোর্ট এই মামলায় শাহজাহানকে ইডি, সিবিআই, পুলিশের সামনে কলকাতা হাইকোর্টে এসে আত্মসমর্পণ করতেও বলতে পারেন।
সোমবার সকালেই সন্দেশখালি পৌঁছে গিয়েছিলেন রেখা শর্মা। তাঁর সঙ্গে ছিল জাতীয় মহিলা কমিশনের প্রতিনিধি দলের সদস্য, যারা আগেই সন্দেশখালি সফর করেছেন।
পাঁচ জন প্রশাসনিক আধিকারিককে তলব করার নির্দেশের ওপর চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করেছিল রাজ্য সরকার। সোমবার সাড়ে ১০টা নাগাদ দ্রুত শুনানি হয় সেই মামলার।
এই পরিস্থিতিতেই নেতাদের বিরুদ্ধে একের পর এক ধর্ষণের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে একটি চাঞ্চল্যকর মন্তব্য করে বসলেন তৃণমূলের (TMC) মুখপাত্র জুঁই বিশ্বাস।