Suvendu Adhikari News -

'আমার বাবাকে যারা এরকম করেছে, তাঁদের শাস্তি চাই', সোমবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ঝালদা কাউন্সিলার হত্যাকাণ্ডে মুখ খুললেনতপন কান্দুর মেয়ে। 'পুলিশ মন্ত্রী চুপ কেন', সোমবারকাউন্সিলররাদের মার্ডার নিয়ে সোমবার বিধানসভায় বিজেপি এমএলএরা ওয়াকআউট করেন।

বাংলার দুই কাউন্সিলরের হত্যাকাণ্ডে তোপ দেগেছেন বিরোধীরা। বাংলার নির্বাচন কি তাহলে হিংসা মুক্ত, প্রশ্ন উঠেছে।ইতিমধ্যেই এই হত্যাকাণ্ডের পর মমতার সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেছে বিরোধীরা।

'কারা রাজ্যপালকে হেনস্তা করেছেন তা রাজ্যপালের চিঠি থেকেই পরিষ্কার', বুধবার শাসকদলকে একহাত নিলেন শুভেন্দু অধিকারী।

আজ শুভেন্দুকে জয়প্রকাশের দলবদল প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করা হলে, এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করবেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন তিনি। তারপর বলেন, "কচু বন থেকে ঘাস বনে গিয়েছেন, আমার কিছু বলার নেই। আমি কিছুই বলব না। এই তৃণমূলের লোকেরাই তো তাঁকে কচুবনে ফেলে দিয়েছিল।"

বিরোধী দলনেতার অভিযোগ, অন্তত পাঁচ বার রাজ্যপাল বেরিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু, শাসকদলের মহিলা বিধায়কেরা তাঁকে বেরোতে দেননি। জগদীপ ধনখড়কে ধাক্কা মারা হয়েছে।

শুভেন্দুর দাবি, অধিবেশন কক্ষের মধ্যে শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছে রাজ্যপালকে। মমতার ইশারাতেই মহিলা বিধায়করা ধাক্কা দিয়েছেন বলে অভিযোগ তাঁর। চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, শশী পাঁজার নাম করে অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি। এদিন বিধানসভা থেকে বেরিয়েই সাংবাদিক বৈঠক করেন শুভেন্দু।

আগেই জানা গিয়েছিল যে, পুরভোটে শাসকদলের সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলে বাজেট-ভাষণের সময় বিক্ষোভ দেখাতে পারেন বিজেপি বিধায়করা। অধিবেশনের প্রথম দিন থেকেই যে তাঁরা সরকার পক্ষের সঙ্গে বিরোধের পথে যাবেন, তা আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন শুভেন্দু। আর সেই মতোই অধিবেশন শুরু হওয়ার ঠিক আগেই বিক্ষোভ দেখান বিজেপি বিধায়করা।

'কাঁথি থেকে শিলিগুড়ি হেরেছে শুভেন্দু অধিকারী', শুভেন্দুকে ভরাডুবির উপহার জনতা শাড়ি পাঠালেন সুরজিৎ। তবে যার কারণে দল থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন। তাকে নির্বাচনে ভরাডুবির পুরস্কার দিতে ভুললেন না হাওড়া সদর বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি সুরজিৎ সাহা।

আজ রাজ্যের ১০৮টি পুরসভায় ভোট গণনা ছিল। ১০০টি পুরসভার দখল তৃণমূলের হাতে। যদিও সব পুরসভার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ছিল কাঁথি পুরসভা। কারণ সেই পুরসভা অধিকারী গড় হিসেবেই পরিচিত ছিল।

রাজ্যে ফেরপুর্নির্বাচনের ঘোষণায় কমিশন -সহ তৃণমূলকে তোপ দাগলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। 'যোগ বিয়োগ হিসাব খুব তাড়াতাড়িই হয়ে যাবে', বলে কড়া প্রতিক্রিয়া শুভেন্দুর।