দুই দিনের সফরে বাংলার আসছেন অমিত শাহ। তার আগেই মনরেগা প্রকল্প নিয়ে আক্রমণ তৃণমূলের। পাল্টা জবাব বিজেপির।
বাংলায় শাসকদল তৃণমূলকে দুর্বল করে বিজেপিকে চাঙ্গা করে তুলতে শীর্ষ নেতৃত্বের মূল লক্ষ্য এখন বিভিন্ন জেলার নিম্নতর বুথ স্তর। সাধারণ ভোটারদের প্রভাবিত করতে এই বছরেই প্রায় ১২টি সভার টার্গেট রেখেছেন অমিত শাহ।
অরুণচলপ্রদেশের দাঁড়িয়ে নাম না করে চিনকে সতর্ক করলেন অমিত শাহ। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর নিশানায় পূর্বতন কংগ্রেস সরকারও।
এবার বাংলা বছরের শুরুতেই বাংলায় আসার পরিকল্পনা অমিত শাহের। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বঙ্গ সফর ঘিরে সাজ সাজ রব রাজ্য বিজেপিতেও। দু'দিনের সফরে একাধিক কর্মসূচি নিয়ে কলকাতায় আসছেন তিনি।
পুদুচেরিতে বিজেপি জোট ক্ষমতায় থাকলেও আঞ্চলিক দলগুলো ক্রমাগত তাদের চ্যালেঞ্জ তুলছে। দক্ষিণ ভারতের অন্য চারটি রাজ্য- তামিলনাড়ু, কেরালা, তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশে এখনও দলের বিজয় রথ বারবার কোথায় থেমেছে সেটাই দলের কাছে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।
অমিত শাহ সমাজের সকল শ্রেণীর সর্বাত্মক কল্যাণের জন্য ২০২৪ সালে নরেন্দ্র মোদীকে আবারও প্রধানমন্ত্রী করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
রিষড়ার ঘটনা নিয়ে অমিত শাহের কাছে নালিশ জানালেন বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার। অন্যদিকে ঘটনার তীব্র নিন্দা অমিত মালব্য ও লকেট চট্টোপাধ্য়ায়ের মুখে।
ধর্মীয় হিংসার ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে রাজ্য প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য বিহারে অতিরিক্ত আধাসামরিক বাহিনী পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।
হাওড়ার হিংসার পরিস্থিতি জানতে অমিত শাহ ফোন করেন রাজ্যপালকে। তারপরই সশরীরে হাওড়ায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সিভি আনন্দ বোস।
রাম নবমীর ঘটনায় উদ্বিগ্ন অমিত শাহ খোঁজ খবর নিলেন হাওড়ার পরিস্থিতি। তিনি কথা বলেন রাজ্যপাল ও বিজেপি রাজ্যসভাপতির সঙ্গে।