পেট্রোলের মূল্যবৃদ্ধির পর মোদীকে কটাক্ষ করেন বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী। জ্বালানীর মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে ভারতের সাপেক্ষে অন্যান্যদেশগুলিতে জ্বালানী খুবই সস্তা, এটা দেখিয়ে একটি গ্রাফিক্স টুইটারে আপলোড করেন সুজন। এবার একহাত নিলেন বিজেপি নেতা অনুপম হাজরা।
দু'দিনের সফরে পোল্যান্ডে গিয়েছেন বাইডেন। সেখানেই ইউক্রেনের দুই মন্ত্রীর সঙ্গে ওয়ারশতে বৈঠক করেন তিনি। তারপর ইউক্রেন ছেড়ে আসা শরণার্থীদের সঙ্গে গিয়ে দেখাও করেন।
২০১৭ সালের বন্যার ত্রাণ দুর্নীতি মামলায় অবশেষে আদালতে গিয়ে আত্মসমর্পণ করলেন অভিযুক্ত তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান। তীব্র কটাক্ষ বিরোধীদের, দুর্নীতির পাশে নেই দল বার্তা তৃণমূলের।
সম্প্রতি বাবুল সুপ্রিয়কে ফেজ টুপি পরে বক্তব্য রাখতে দেখা গিয়েছিল। তবে বিজেপিতে থাকাকালীন কোনও টুপি পরতে দেখা যায়নি তাঁকে। ফলে দলবদলের সঙ্গে সঙ্গে যে তাঁর পোশাকেও পরিবর্তন এসেছে তা কারও চোখ এড়ানি। আর এবার তা নিয়েই কটাক্ষ করতে দেখা গেল বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষকে।
হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লক যুব তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক গোলাম সিরাজ উদ্দিন আলি ওরফে পুকালু খান। তিনিই হাতে বন্দুক নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ছবি পোস্ট করেন। মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায় ছবিটি। আর সেই ছবি ভাইরাল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা নিয়ে এলাকায় আলোচনা শুরু হয়ে যায়।
দিলীপ ঘোষ বলেন, "দিদিমণি উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনের প্রচারের জন্য ওখানে গিয়েছিলেন। হাথরসের গল্প বলেছেন। কিন্তু, সেই দুই জায়গায় বিজেপি সবকটা ভোটে এগিয়ে আছে। এখান থেকে দিদিমণি গিয়ে উল্টো-পাল্টা হিন্দি বলে অখিলেশের দোকানটা বন্ধ করে দিয়েছেন।"
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হাওড়া স্টেশনে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রিতেশ জানান, কেউ যদি নিজের অবস্থান পরিষ্কার না করেন তাহলে তার কিছু বলার নেই। তিনি কংগ্রেস ঘরানার মানুষ ছিলেন, মাঝে বিজেপিতে এসেছিলেন আবারও সেই একই ঘটনার তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরে গেছেন।
জয়প্রকাশের তৃণমূলের যোগদান নিয়ে সুকান্ত বলেন, "ওনাকে দল সাময়িকভাবে সাসপেন্ড করেছিল। এই দলে তো ছিলেন না। তাই এরপর কোন দলে যাবেন সেটা একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়। মানুষকে কেউ ধরে রাখতে পারে না। এর আগে তো কংগ্রেস করেছিলেন। তারপর বিজেপিতে এসেছিলেন। আবার বিজেপি থেকে তৃণমূলে গেলেন। এটা নতুন কোনও বড় ব্যাপার নয়।"
মেট্রো সম্প্রসারণে ক্ষেত্রে ফায়ার লাইসেন্স নিয়ে একটা বড় সমস্যা দেখা দিয়েছে। সে বিষয়েও ইতিমধ্যে ডিজি ফায়ারকে সমস্যা সমাধানে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
মোদী কটাক্ষ করেন কংগ্রেস ও গান্ধী পরিবারকে। বারাবাঙ্কির জনসভায় তিনি বলেন রাজবাংশের সরকারগুলি চায় দরিদ্ররা সর্বদা দরিদ্রই থাকুক। পিছিয়ে পড়া মানুষ যেন সরকারির পায়ের কাছে পড়ে থাকে।