সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে তীব্র আক্রমণ করেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। এমনকী তিনি বাজেটে রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।  বেকারত্বের ইস্যু নিয়ে কেন্দ্রকে লাগাতার তোপ দাগেন। 

রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়কে ফের চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণ শানাতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়কে। পাল্টা তোপ দেগেছেন রাজ্যপালও। এমতাবস্থায় এবার মমতার বিরুদ্ধে চাঁচাছোলা আক্রমণের রাস্তায় হাঁটলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। 
 

এদিন সরাসরি না বললেও বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর রাহুল গান্ধীর বারবার বিদেশ সফরকেই কটাক্ষ করেছেন। বিজেপির নেতা মন্ত্রীদের অভিযোগ দেশের যখন প্রয়োজন তখনই রাহুল গান্ধী বিদেশে চলে যান ছুটি কাটাতে। দেশের সমস্যা সম্পর্কে তিনি ওয়াকিবহান নন। 

কারহাল বিধানসভা কেন্দ্রের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়পত্র দাখিল করেন সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব। আগেই পৌঁছেছিলেন মৌনপুরী। একটি বিলাশবহুল গাড়ির কোচে চড়েই মনোনয়ন দাখিল করতে যান তিনি। সেই ছবি অবশ্য তিনি নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় টুইট করেছেন। বলেছেন, তাঁর মনোনয়ন একটি মিশন।

গোটা দেশব্যাপীই একাধিক বিজেপি নেতা এদিন গান্ধীজির মৃত্যুদিবসে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানান। এবার তা নিয়েই কটাক্ষবান শানাতে দেখা গেল কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে।

বৃহস্পতিবার মেলার মাঠে সিপিআইএম রাজ্য দফতরে সাংবাদিক বৈঠক করেন জিতেন্দ্র চৌধুরী। সেখানেই রাজ্য সম্মেলন নিয়ে মুখ খোলেন তিনি। বলেন, 'ব্লক থেকে মহকুমা স্তর পর্যন্ত একাধিক কর্মসূচির সিদ্ধান্ত নিয়েছে দল।'

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় রাজকুমার রাও ও পত্রলেখার একটি ছবি তুমুল ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে সাদা রঙের পোশাক পরে দু পা ফাঁক করে বসে হট পোজ দিয়েছেন পত্রলেখা। নিজের আইফোনে ছবিটি তুলেছেন রাজকুমার রাও। বিয়ের পর প্রথমবার রাজকুমারের সঙ্গে দেখা মিলল পত্রলেখার। এই ছবি সোশ্যাল ভাইরাল হতেই কটাক্ষের মুখে পড়তে হল রাজকুমার ও তার স্ত্রী পত্রলেখাকে। হু হু ভাইরাল হয়েছে এই ছবি।
 

ছবি তিনটি টুইট করে শুভেন্দু বলেন প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বনাম মানবতার ছবি দেখা গেল। ঔদ্ধত্যের নয়া নিয়ম প্রতিষ্ঠা করেছেন মমতা।

শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের (Srabanti Chatterjee) পর, বিজেপি (BJP) ছাড়লেন আরেক টলি অভিনেতা বনি সেনগুপ্ত (Bonny Sengupta)। এই নিয়ে বিজেপিকে তীব্র কটাক্ষ করল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)। 

গত বছর ডিসেম্বরের ১৭ থেকে ২০ তারিখ পর্যন্ত হরিদ্বারে চলা তথাকথিত ধর্ম সংসদে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধে হিন্দুদের অস্ত্র তুলে নেওয়া এবং ওই ধর্ম সম্প্রদায়ভুক্তদের প্রকাশ্যে হত্যা করার আহ্বান জানানো হয়েছিল।