'আমি পুরুষ, আমার শরীর ছোঁবে না'- নবান্ন অভিযানের দিনে পুলিশ কর্মীদের লক্ষ্য করে এই মন্তব্য করেছিলেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। এখনও পর্যন্ত যা নিয়ে কটাক্ষ করেই চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। এখনও পর্যন্ত এই বিষয়টি নিয়ে কটাক্ষ করছে তৃণমূল কংগ্রেস
নিউটাউনের ইকো পার্কে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে আবারও রাজ্য সরকারকে নিশানা করেন বিজেপি নেতা তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ। তিনি রাজ্য সরকারের নিয়োগপত্র বিলি থেকে শুরু করে, মধ্য শিক্ষা পর্যদের প্রাক্তন সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়ের গ্রেফতারি নিয়ে রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন
“ভায়োলেন্স লাইকস মি” (হিংস্রতা আমাকে পছন্দ করে) বলছেন কেজিএফ সিনেমার ‘রকি’, আর তাঁর গায়ে লেখা ‘বিজেপি’। তৃণমূলের সোশ্যাল মিডিয়া পেজে শেয়ার করা ভিডিও নিয়ে তীব্র চাঞ্চল্য।
মঙ্গলবার বিজেপির নবান্ন অভিযানের আগেই পুলিশের হাতে আটক হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। একই সঙ্গে আটক করা হয় সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় এবং বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি রাহুল সিনহাকেও। এই ঘটনার পরই সাংবাদিক বৈঠকে শুভেন্দুকে নিশানা করে কুণাল ঘোষ বলেন, "অভিযান শুরুর আগেই গাড়িতে উঠে গেল?
গত শুক্রবারই মুক্তি পেয়েছে বহু প্রত্যাশিত ছবি ‘ব্রহ্মাস্ত্র’। রণবীর কাপুর ও আলিয়া ভাট অভিনীত এই সিনেমার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল দর্শকরা। মুক্তির পর থেকেই সিনেমা ঘিরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়। নিন্দুকদের দলে যোগ দিলেন বলি 'কুইন' কঙ্গনা রানাউতও।
মঙ্গলবার কয়লা-কাণ্ডে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তলব করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি)। এর পরেই টুইটারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে কটাক্ষ করে অভিষেক লেখেন, ‘ইডির সঙ্গে পুতুল খেলার বদলে বাংলার শাসনব্যবস্থা থেকে শিক্ষা নিন।’
কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার অভিযোগ তুলে পথে নামল তৃণমূল নেতৃত্ব। শ্নিবার দুপুরে ডানলপ আনমোল মোড় থেকে রথতলা পর্যন্ত চলে প্রতিবাদ মিছিল। মিছিলে নেতৃত্ব দেন কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র।
বিহারে এনডিএ-র এই ধরসায়ী অবস্থা নিয়ে রীতিমত কটাক্ষ শুরু করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ওব্রায়েন সমালোচনায় সরব হয়েছেন। অন্যদিকে বিজেপির নাম না নিয়েই কটাক্ষ করেছেন দেবাশু ভট্টাচার্য।
আজ রইল তিন রাশির কথা। এরা শুধু নিজেরা নন, সঙ্গে পার্টনারকেরও ফিট দেখতে চান। সঙ্গীর বাড়তি ওজন নিয়ে সব সময় কটাক্ষ করেন। তাকে সব সময় বাড়তি মেদ কমাতে উৎসাহ দিয়ে থাকেন। এরা নিজেরাও সারা জীবন কঠোর ব্যায়াম করে থাকেন।
মিঠুন বলেন যে তিনি বিশ্বাস করেন না যে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে সমস্ত অর্থ রয়েছে। মিঠুনের সন্দেহ, উদ্ধার হওয়া টাকা অন্য কারোর, পার্থ চট্টোপাধ্যায় নিশ্চয়ই সেই টাকার কাস্টডিয়ান ছিলেন, তার মুখ খোলা উচিত। শুধু শুধু কারাগারের হাওয়া তিনি কেন খাবেন?