চিন, জাপান, আমেরিকা, কোরিয়া এবং ব্রাজিলে হঠাৎ করে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে যথাযথ সাবধানতা অবলম্বন করতে চায় ভারত সরকার। Government of India takes precautions as Coronavirus is spreading in China America
নয়া ক্ষেপণাস্ত্র প্রলয়কে ভারতে আনতে উদ্যোগ নিচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার।ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর এই মিসাইল কেনার প্রস্তাব নিয়ে প্রাথমিক পর্যায়ে আলোচনা হলেও চলতি সপ্তাহে তা অনুমোদন পেতে পারে বলে ধারণা একাংশের।
মিডিয়া কনক্লেভে ভাষণ দিতে গিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, ২০২০ সাল থেকে এলএসিতে চীনা সেনার সংখ্যা বেড়েছে। সেজন্য ভারতীয় সেনাবাহিনীও ব্যাপক পরিসরে সেনা মোতায়েন করেছে।
তাইওয়াঙের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখাতে তাড়াতাড়ি পৌঁছনোর জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনী দ্বারা নির্মিত হচ্ছে একটি বিশেষ সুড়ঙ্গ পথ। এর নাম দেওয়া হয়েছে সেলা পাস্ সুড়ঙ্গ।
ব্যাপক বিক্ষোভের মধ্যে গত মাসে সরকার কঠোর COVID-19 বিধিনিষেধ শিথিল করা শুরু করার কারণে মামলার সংখ্যা বেড়েছে। কিছু লোক COVID-19-তে শনাক্ত হওয়া সত্ত্বেও মৃত্যু শংসাপত্রে মৃত্যুর কারণ নিউমোনিয়া হিসাবে দেখানো হচ্ছে।
রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেছিলেন যে চিন ভারতের দুই হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা দখল করেছে, ২০ জন ভারতীয় সেনাকে হত্যা করেছে এবং অরুণাচল প্রদেশে সেনা জওয়ানদের মারধর করছে।
ভারতের সেনারা জবরদস্ত তোরজোড় শুরু করেছে চিনের হামলার বিরুদ্ধে। উত্তরাখণ্ডের পাহাড়ের মধ্যে বিশ্বমানের রেললাইনের নেটওয়ার্ক বিছানো শুরু করেছে রেল। এতে ভারতের সবচেয়ে বড় রেল টানেলও নির্মাণ করা হচ্ছে।
তাওয়াং-এ ভারত -চিন সংঘর্ষের পর, অগ্নি -৫ ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে সফল হলো ভারত। তবে কি যুদ্ধ মহড়ার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে ভারতের ? প্রশ্ন তুলছে একাংশ।
যুদ্ধ মহড়ায় রাফালে, মিগ, তেজস, সুখোই-৩০এমকেআই এবং রাফালে জেট সহ অনেক অত্যাধুনিক বিমান অবতরণ করেছে বায়ুসেনা। এই যুদ্ধ মহড়ায় উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের বিমান বাহিনীর সমস্ত উন্নত বিমান ঘাঁটি এবং কিছু অ্যাডভান্সড ল্যান্ডিং গ্রাউন্ড (ALGs) অংশ নিচ্ছে।
অন্যদিকে কিছুদিন আগেই ফের অশান্ত হয়ে উঠেছিল ভারত চিন সীমান্ত। ফের এলএসিতে ভারত-চিন সংঘর্ষ। ঘটনায় বেশ কিছু ভারতীয় সৈনিক আহত হয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে।