ব্যাপক বিক্ষোভের মধ্যে গত মাসে সরকার কঠোর COVID-19 বিধিনিষেধ শিথিল করা শুরু করার কারণে মামলার সংখ্যা বেড়েছে। কিছু লোক COVID-19-তে শনাক্ত হওয়া সত্ত্বেও মৃত্যু শংসাপত্রে মৃত্যুর কারণ নিউমোনিয়া হিসাবে দেখানো হচ্ছে।
রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেছিলেন যে চিন ভারতের দুই হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা দখল করেছে, ২০ জন ভারতীয় সেনাকে হত্যা করেছে এবং অরুণাচল প্রদেশে সেনা জওয়ানদের মারধর করছে।
ভারতের সেনারা জবরদস্ত তোরজোড় শুরু করেছে চিনের হামলার বিরুদ্ধে। উত্তরাখণ্ডের পাহাড়ের মধ্যে বিশ্বমানের রেললাইনের নেটওয়ার্ক বিছানো শুরু করেছে রেল। এতে ভারতের সবচেয়ে বড় রেল টানেলও নির্মাণ করা হচ্ছে।
তাওয়াং-এ ভারত -চিন সংঘর্ষের পর, অগ্নি -৫ ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে সফল হলো ভারত। তবে কি যুদ্ধ মহড়ার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে ভারতের ? প্রশ্ন তুলছে একাংশ।
যুদ্ধ মহড়ায় রাফালে, মিগ, তেজস, সুখোই-৩০এমকেআই এবং রাফালে জেট সহ অনেক অত্যাধুনিক বিমান অবতরণ করেছে বায়ুসেনা। এই যুদ্ধ মহড়ায় উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের বিমান বাহিনীর সমস্ত উন্নত বিমান ঘাঁটি এবং কিছু অ্যাডভান্সড ল্যান্ডিং গ্রাউন্ড (ALGs) অংশ নিচ্ছে।
অন্যদিকে কিছুদিন আগেই ফের অশান্ত হয়ে উঠেছিল ভারত চিন সীমান্ত। ফের এলএসিতে ভারত-চিন সংঘর্ষ। ঘটনায় বেশ কিছু ভারতীয় সৈনিক আহত হয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে।
ভারতের ঘাড়েই সংঘাতের দায় চাপাল চিন।চিনা বিদেশ দফতরের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন ভারত চিন সীমান্তে শান্তি ফেরাতে ‘নিরবচ্ছিন্ন আলোচনার’ কথা বললেও অভিযোগ করেন যে প্রথম এলএসি পেরিয়েছিল ভারতীয় সেনাই।
চিন সরকারের তরফে আজ ‘উই চ্যাট’ পোস্টে জানানো হয়েছে, অ্যাপটি মঙ্গলবার রাত থেকে বন্ধ করে দেওয়া হবে।
প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিবৃতিতে সন্তুষ্ট হতে পারেননি বিরোধীরা। এর প্রতিবাদে লোকসভায় প্রচণ্ড বিক্ষোভ দেখানো শুরু হয়।
সংবাদ সংস্থা এএনআই সরকারি সূত্র উদ্ধৃত করে জানিয়েছে যে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং দুপুর ১২টায় লোকসভায় এবং দুপুর ২টায় রাজ্যসভায় ভারত-চিন সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষের বিষয়ে উত্তর দেবেন।