উত্তর সীমান্তের পুরো এলাকাটি উঁচু পাহাড়ে ঘেরা। এখানে অস্ত্র পাওয়া চ্যালেঞ্জের চেয়ে কম কিছু নয়। সেনাবাহিনী এখানে বড় ট্যাংক বা আর্টিলারি সরবরাহ করতে পারে না। সে কারণে অনেক দিন ধরেই হাল্কা অস্ত্র নিয়ে কাজ করছে সেনাবাহিনী। চিনুক হেলিকপ্টার দ্বারা M-777 হাউইটজার সরবরাহ করা হয়েছে।
দুই পক্ষ এই এলাকায় দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে একটি তিক্ত অচলাবস্থার মধ্যে আটকে ছিল। এই পরিস্থিতিতে পূর্ব লাদাখে দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতি প্রভাব ফেলবে উজবেকিস্তানে বার্ষিক সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) সামিটেও।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের দাবি এই বছরের নভেম্বরে ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া G20 বৈঠকটি মোদী-জিনপিং বৈঠকের জন্য বেশি উপযুক্ত। এসসিও-তে চিন থেকে দূরত্ব বজায় রেখে বেজিংকে আবারও কড়া বার্তা দিতে পারে ভারত।
চিন সীমান্ত চুক্তি উপেক্ষা করেছে। যা গালওয়ান উপত্যকায় অচলাবস্থার ছায়া ফেলেছে। আর সেই কারণেই দুই দেশের সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। ব্রাজিলের সাও পাওলোতে ভারতীয়দের একটি অনুষ্ঠানে এই মন্তব্য করেছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
চিনের ইস্টার্ন থিয়েটার কমান্ড বৃহস্পতিবার বলেছে যে তারা একটি পরিকল্পিত মহড়ার অংশ হিসাবেই মিসাইল ছুঁড়েছে। কোনও নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে মিসাইল হানা নয় এটা। তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলের জলে ক্ষেপণাস্ত্রের মাধ্যমে গুলিবর্ষণও হয়েছে বলে খবর।
চিনের পক্ষ থেকে পরিষ্কার জানিয়ে দেওয়া হয়েছে তাইওয়ান কার্ড ইচ্ছা করেই খেলছে আমেরিকা, যা কখনই বরদাস্ত করা হবে না। আমেরিকার এই বিষয়ে নাক গলানো চিন যে মেনে নেবে না তা হুঁশিয়ারি দিয়ে ইতিমধ্যেই চিনের বিদেশমন্ত্রকের বিবৃতি প্রকাশ হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাউস স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফর নিয়ে রীতিমত উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। চিন জানিয়ে দিয়েছে ন্যান্সি যদি তাইওয়ানে আসে তাহলে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অন্যদিকে মঙ্গলবার গভীর রাতে ন্যান্সির তাইওয়ান পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থরতা ভয়ঙ্কর পরিণতি ডেকে এনেছে। যা দেখে ভারতের অবশ্যই উদ্বিগ্ন হওয়া উচিথ। কিন্ত এই অবস্থায় দ্বীপরাষ্ট্রের পরিস্থিতি মোকাবিলায় ভারতের অনেক সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরি। তেমনই মনে করেন ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত ভেনু রাজামানি।
চিনা সেনারা বর্ডারের পিলারগুলিকে সরিয়ে দিয়েছে যা এক পাশ থেকে অন্য দিকে চিহ্নিত করে। এই কারণে, নেপালের গোর্খা জেলার আনুমানিক ১৯০টি পরিবার "চিনা ভূখণ্ডের" অংশ হয়ে উঠেছে।
ভারতীয় বিমান বাহিনীর বাই গ্লোবাল অ্যান্ড মেক ইন ইন্ডিয়া স্কিমের অধীনে ১১৪টি মাল্টিরোল ফাইটার এয়ারক্রাফ্ট কেনার পরিকল্পনা রয়েছে।