বিহারের (Bihar) পূর্ব চম্পারন (East Champaran District) জেলায় তৈরি হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম রামায়ণ মন্দির (Great Ramayana Temple)। এই মন্দির শুধু হিন্দুদের বিশ্বাসের কেন্দ্রই নয়, হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের (Hindu-Muslim Unity) দৃষ্টান্তও হতে চলেছে, কেন জানেন?

আহত কৃষ্ণ কুমার জানান তাদের গ্রামের‌ই আত্মীয় জাদু কুমার ও তার দুই ছেলে রতন কুমার ও পরীক্ষিত কুমার এই গুলি কাণ্ডে অভিযুক্ত। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়।

পামেলা মালহোত্রা এবং অনিল মালহোত্রা একটি অনুর্বর জমিকে বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে রূপান্তরিত করেছিলেন। ৩১ বছর আগে এই জমিটি নিয়েছিলেন তাঁরা। এই বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের নাম 'সাই অভয়ারণ্য'। তাঁদের ৩০০ একরের এই অভয়ারণ্যে এশিয়ান হাতি থেকে ভারতীয় কিং কোবরা পর্যন্ত 200 টিরও বেশি বিপন্ন প্রজাতির বসবাস। এবার জেনে নেওয়া যাক 'সাই অভয়ারণ্য'-এর অজানা ইতিহাস। 
 

বর্ষা ছাড়াও গঙ্গা-পদ্মার ভাঙনে প্রতিদিনই জলের তলায় তলিয়ে যায় বহু জমি। মাঝে মধ্যেই নদী পাড়ে ভাঙন জেখা যায়। এর ফলে সব থেকে বেশি সমস্যায় পড়তে হয় সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দাদের। এই বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন মুখ্যমন্ত্রী। 

খুরশিদ এদিন জানান উত্তর প্রদেশের সাধারণ মানুষ, শ্রমিক, কৃষক ইত্যাদি সহ এক লক্ষ লোকের সাথে কথা বলেছেন কংগ্রেসের কর্মীরা। তাঁদের সুবিধা অসুবিধার খোঁজ নেওয়া হয়েছে। তার ওপর ভিত্তি করেই এই ইস্তেহার প্রকাশিত হয়েছে। 

স্বপ্নের বাড়ি তৈরির পর বাস্তু দোষে (Vastu Dosh) সংসারের ক্ষতি হোক, এমন কেউই চান না। এর জন্য সতর্ক হন আগে থেকে। সবার আগে নজড় দিন জমির ওপর। বাস্তু মেনে জমি কিনুন। তা না হলে দেখা দিতে পারে অমঙ্গল। জেনে নিন কেমন জমি কেনা উচিত। কোন ধরনের জমি (Plot) কেনা শুভ, আর কোন ধরনের জমি ডেকে আনতে পারে অমঙ্গল। 

দেউচা-পাচামিতে জমি দিলেই চাকরি, ৫ হাজারেরও বেশি পদ তৈরি রয়েছে।  নবান্নে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এমনটাই জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়।

ভিডিওটিতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে বলতে শোনা গেছে এই ঠান্ডার সময় তাঁর পরিবার আর ছোট ছোট শিশুরা রাস্তায় রয়েছে। তাদের যদি কিছু হয় তাহলে দায়ি থাকবে মুজাফফরবাবাদের পুলিশ। স্থানীয় পুলিশ কমিশনারকেও তিনি দায়ি করেছেন। তিনি আরও বলেছেন উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া জমিও বর্তমানে পাকিস্তান সরকার কেড়ে নিচ্ছে। 

গত ২৪ ঘণ্টায় ওই এলাকার বেশ কয়েকটি পাকা বাড়ি সহ প্রায় ১৫০ মিটার স্থলভূমি গঙ্গায় তলিয়ে যায় বলে এলাকাবাসীদের দাবি। বৃহস্পতিবার দুপুর থেকেই পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রশাসনের কর্তারা সেখানে এসে হাজির হন। যদিও সরকারি কর্মকর্তাদের হাতের সামনে পেয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের উপর ক্ষোভ উগরে দেয় বলে জানা যাচ্ছে।

এই ঘটনায় শাসকদলের জড়িত থাকার অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছেন এলাকার তৃণমূলের বিধায়ক তজমুল হোসেন। তিনি আরো জানিয়েছেন এ ধরনের কোনো কার্যকলাপ চললে দল এবং প্রশাসন এর বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।