নেতাজি জীবিত না মৃত তা জানতে চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন হরেন বাগচি নামে এক জনৈক্য ব্যক্তি। পাশাপাশি তিনি জানতে চেয়েছিলেন ভারতীয় টাকায় নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর ছবি ব্যবহার করা যায় কিনা।
১৯৩৯ সালে সুভাষচন্দ্র বসু জাতীয় কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সরে দাঁড়ালে রাজেন্দ্রপ্রসাদ ওই পদে নির্বাচিত হন। ১৯৪৭ সালে তিনি ছিলেন জাতীয় কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট। ১৯৫০ সালে সংবিধান কার্যকরী হয়। আর ১৯৫২ সালে ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন ড. রাজেন্দ্রপ্রসাদ। ১৯৫৭ সালে তিনি রাষ্ট্রপতি হিসেবে পুন নির্বাচিত হন। তিনিই প্রথম ভারতীয় রাষ্ট্রপতি যিনি দু-দুবার রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। লিখছেন অনিরুদ্ধ সরকার।
নেতাজি-মহাত্মা গান্ধী (Netaji Subhas Bose and Mahatma Gandhi) সম্পর্ক নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়ে রড়েছেন কঙ্গনা রানাউত (Kangana Ranaut)। কেমন সম্পর্ক ছিল তাঁদের, কী জানালেন নেতাজি-কন্যা অনিতা বোস ফাফ (Anita Bose Pfaff)?
ফের বিতর্কে জড়ালেন কঙ্গনা রানাউত। দেশের স্বাধীনতা, জওহরলাল নেহেরুরু পর এবার কঙ্গনার নিশানায় গান্ধীজি। কন্ট্রোভার্সি কুইনের নয়া পোস্ট ঘিরে আবার শুরু শোরগোল।
ফাটল তৈরি হয়েছিল সুভাষের আপসহীন সংগ্রামের মনোভাব ঘিরে, যা মহাত্মা গান্ধী পছন্দ করতেন না বলেই মত গবেষকদের।উভয়ই ছিলেন সুদৃঢ় ব্যক্তিত্বের অধিকারী, নিজ নিজ মতাদর্শে অটল।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নামে আজও রয়েছে যুদ্ধাপরাধীর তকমা। অথচ, পরমাণু বোমা হামলা করার পরও আমেরিকা যুদ্ধাপরাধী নয়।
নেতাজি ইন্ডোরের মঞ্চ থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হুঁশিয়ারি। তিনি বলেন গোটা দেশেই জনপ্রিয় এই স্লোগান।
নেতাজি ভবনে নরেন্দ্র মোদীর সফর নিয়ে বিতর্ক
বিজেপি নেতাদের নিয়েই নেতাজির বাড়িতে আসতে চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী
তীব্র আপত্তি নেতাজি পরিবারের সদস্যদের
কর্মসূচি বদলাতে বাধ্য হলেন প্রধানমন্ত্রী