২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রাপ্ত ভোটের তুলনায় ২০২৩ সালে আরও পাঁচ শতাংশ বেশি ভোট পেয়েছে কংগ্রেস। এর পেছনে ভাষা, ধর্ম এবং জাত ভিত্তিক প্রচারকে গুরুত্ব দিয়েছে RSS।
“মোদী তো গাড়ির লুকিং গ্লাসে চোখ রেখে চলছেন। সেই জন্যই তিনি বুঝতে পারছেন না যে, তাঁর গাড়িটা কেন অ্যাক্সিডেন্ট করল”, বিদেশের সভামঞ্চে এভাবেই বিঁধলেন ‘বহিষ্কৃত’ কংগ্রেস সাংসদ।
২০২৪ সালের নির্বাচনের আগে বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলিতে একত্রিত করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার। তিনি দিল্লি, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশা সফর করেন তিনি।
বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি করার পর আততায়ীরা চম্পট দেয়। আহত বিজেপি নেতাকে রক্তাক্ত অবস্থায় দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার জেরে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবি তুলেছেন শুভেন্দু অধিকারী।
রিকুইজিশন স্লিপ এবং পরিচয় প্রমাণ ছাড়াই ব্যাঙ্কনোট বিনিময়ের জন্য আরবিআই যে অনুমতি দিয়েছিল, সেই অনুমতিকে ‘স্বেচ্ছাচারী’ এবং ‘অযৌক্তিক’ বলে অভিহিত করেছিলেন আবেদনকারী বিজেপি নেতা।
গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রতিবাদ কর্মসূচি সংঘটিত হলেও একেবারে প্রান্তিক মানুষের কাছে পৌঁছে যেতে খামতি থেকে যাচ্ছিল বুথ স্তরে।
২০২১ সালে নির্বাচনে বিজেপি বিরোধী দল হিসেবে উঠে আছে। তৃণমূলের দুর্নীতির বিরুদ্ধে জোরদার লড়াই শুরু হয়েছে রাজ্যে। দাবি করেন শুভেন্দু অধিকারী।
শালবনির জনসভায় কুড়মি আন্দোলনের সমালোচনা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তিনি বলেন, পিছনে রয়েছে বিজেপি। মণিপুরের মত পরিস্থিতি তৈরি করতে চায়।
শুধু বাংলাই নয় মমতার পথে হাঁটছে আম আদমি পার্টি (আপ)-র দুই মুখ্যমন্ত্রীও, দিল্লির অরবিন্দ কেজরীওয়াল এবং পঞ্জাবের ভগবন্ত মান। এই বিষয় মোদীকে চিঠিও দিলেন কেজরীওয়াল।
শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছেন, শুধুমাত্র কেজরিওয়ালই নন, আগেও বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারের ও অন্যান্য রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে নবান্ন বৈঠক করেছেন। বিজেপি বিরোধী বক্তব্যকে আরও বেশি করে উৎসহ দিয়েছেন।