ভারতের মোট আটটি রাজ্যে এই বিষয়ে বিশেষ সমীক্ষা চালানোর কথা ভাবছে প্রশাসন। এই আট রাজ্যের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গকেও নথিভুক্ত করা হয়েছে।
রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর সঙ্গে বৈঠক হয় রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাদের। এই বৈঠকেই অতিরিক্ত সুদের হারের বিষয়টি তোলা হয়।
বঙ্গীয় প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আনন্দ হান্ডা এক প্রেস বিবৃতিতে এই অডিটকে ‘শিক্ষক হয়রানি’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি এর প্রতিবাদ করে বলেন, মিড ডে মিলে বরাদ্দ নামমাত্র অর্থ, অথচ বারবার অডিট করে শিক্ষকদের আসামির কাঠগড়ায় তুলতে চাইছে রাজ্য।
'দক্ষিণবঙ্গের মানুষের অনেক দুঃখ ছিল, পাহাড় নেই। এখন তৃণমূল নেতার বাড়ি ঢুকলেই টাকার পাহাড় দেখা যাবে।' শুধু তাই নয় শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি থেকে শুরু করে ডেঙ্গু সংক্রমণ রুখতে সরকারের ব্যর্থতার কথাও এদিন তুলে ধরলেন মহম্মদ সেলিম।
কেন্দ্র সরকারি এই স্বাস্থ্য প্রকল্পকে রাজ্যের অন্দরে নিয়ে আসা নিয়ে তৈরি হয়েছে চাঞ্চল্য।
ডেঙ্গু নিয়ে রাজ্য তথ্য দিচ্ছে না বলে অভিযোগ কেন্দ্রের। অন্যদিকে রাজ্য সরকার দুষল ওয়েবসাইটকে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আয়ুষ্মান ভারত নিয়ে কড়া বার্তা দিল রাজ্যকে।
নদিয়ার প্রশাসনিক বৈঠকে রাজ্যের তাঁতিদের সুবিধের জন্য প্রতিটি জেলায় বাংলার শাড়ির আউটলেট খুলতে পরামর্শ মমতার। আগামী মরশুম থেকেই প্রতিটি মেলায় থাকবে এই স্টল।
সংবাদ মাধ্যমের 'মুখোশ' পড়ে রয়েছেন এরা। তবে সংশ্লিষ্ট দুটি চ্যানেলেরই বিশেষ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য আছে।
হেলমেট না পরা এবং বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালানোর ফাইন ৬ হাজার টাকা! টুইটারে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন বিরোধী চলনেতা।
আর্থিক বঞ্চনার অভিযোগ নিয়ে কেন্দ্র-রাজ্য টানাপোড়েন চলেছে দীর্ঘদিন। কেন্দ্রের তরফে অসহযোগিতা, এমনকি প্রাপ্য বরাদ্দ না দেওয়ার জন্য আঙুল তোলা হয়েছে একাধিকবার।