অ্যাজমা বা হাঁপানির (Asthma) সমস্যায় কম বেশি অনেকেই ভুগে থাকেন। এই রোগের কোনও বয়স হয় না। যে কোনও বয়সেই এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। অ্যাজমা হলে শ্বাসনালির আস্তরণ ফুলে যায় ফলে শ্বাসনালি সরু হয়ে যায় যার ফলে শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা হয়। ছোটরাও এই কঠিন রোগের শিকার। এই রোগ হলেই শ্বাসকষ্ট, কাশি, শ্বাস নিতে সমস্যা, বুকে ব্যথা,(Chest Pain) জ্বর এই লক্ষণগুলি অনুভব করা যায়। তবে ওষুধের মাধ্যমে এই অ্যাজমা রোগ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে করা যায়। এছাড়া ঘরোয়া উপায়েও কিছুটা হলেও এই রোগ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।
অ্যাজমা বা হাঁপানির (Asthma) সমস্যায় কম বেশি অনেকেই ভুগে থাকেন। এই রোগের কোনও বয়স হয় না। যে কোনও বয়সেই এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। অ্যাজমা হলে শ্বাসনালির আস্তরণ ফুলে যায় ফলে শ্বাসনালি সরু হয়ে যায় যার ফলে শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা হয়। ছোটরাও এই কঠিন রোগের শিকার। এই রোগ হলেই শ্বাসকষ্ট, কাশি, শ্বাস নিতে সমস্যা, বুকে ব্যথা,(Chest Pain) জ্বর এই লক্ষণগুলি অনুভব করা যায়। তবে ওষুধের মাধ্যমে এই অ্যাজমা রোগ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে করা যায়। এছাড়া ঘরোয়া উপায়েও কিছুটা হলেও এই রোগ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।
মানুষ যখন শ্বাস নেয় তখন সেই প্রক্রিয়া অনুভব করতে পারে না। কারণ শ্বাসকষ্ট শুরু হলেই তারপর আমরা শ্বাস নেওয়া সম্পর্কে সচেতন হই। বিভিন্ন কারণে এই শ্বাসকষ্ট হতে পারে। যেমন সর্দিকাশি, নিউমোনিয়া হলে শ্বাসকষ্ট হয় তেমনই হৃদরোগের কারণেও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এছাড়াও আরও কিছু বিশেষ সমস্যা রয়েছে যেমন পেটের সমস্যা, গ্যাস, হজমের সমস্যা, অ্যালার্জি, হাঁপানি, রক্তাল্পতা, কিডনির সমস্যা এমনকী অতিরিক্ত মানসিক চাপ থেকেও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। অন্যদিকে অ্যাজমা রোগীদের অনেক বেশি সতর্ক হতে হয়।
আরও পড়ুন-শ্বাসকষ্ট থেকেই বাড়ছে অ্যাজমার সমস্যা, সস্তার এই সব্জিতেই লুকিয়ে রয়েছে মুক্তির চাবিকাঠি
আরও পড়ুন-এক্সারসাইজ ছাড়াই ওজন থাকবে নিয়ন্ত্রণে, জীবনযাত্রায় এই ১০টি পরিবর্তন মুহূর্তে কাজ করবে
কারোর যদি অ্যাজমা, সিওপিডি থাকে তাহলে তাদেরহ নানারকম রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা সবথেকে বেশি থাকে। তাই শরীরে কোনও রকম সমস্যা দেখা দিলেই বাড়িতে না বসে থেকে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান। বিশেষত, যাদের বাড়িতে বয়স্করা রয়েছেন তারা অবশ্যই ঘরবন্দি থাকুন। ফুসফুস বা শ্বাসনালিতে যে কোনও সংক্রমণ হওয়ার আগেই তা প্রথমে বাসা বাধে শ্বাসনালির উপরের অংশে। তারপরই শুরু হয় গলা ব্যথা ও কাশি। অনেকসময় গলার স্বরও বসে যেতে পারে । আর তা যদি ফুসফুস অবধি পৌঁছে যায় তাহলেই তা প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে। সেই সংক্রমণ ফুসফুসে পৌঁছে গেলে শুরু হয় শ্বাসকষ্ট। সেই কারণে শরীরে কোনও রকমের সমস্যা দেখা দিলে বা এখন যেহারা আবার করোনা বাড়ছে তাতে করোনার কোনও উপসর্গ দেখা দিলেই দেরি না করে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। আতঙ্কের আরেক নাম করোনা। গোটা বিশ্ব জুড়ে করোনার ত্রাস। সারা দেশ জুড়ে করোনা আতঙ্কে নাজেহাল বিশ্ববাসী। যত দিন যাচ্ছে ততই যেন চোখরাঙাচ্ছে এই ভাইরাস । তবে বিশ্বজুড়ে যে করোনাভাইরাসের মহামারী চলছে, তাতে সাধারণ মানুষ তো রয়েইছে এর পাশাপাশি শ্বাসকষ্ট রয়েছে এমন মানুষদের বিপদও খানিক কম নয়। বরং কিছুটা হলেও সাধারণ মানুষের তুলনায় বেশিই। কারণ এই মারণ ভাইরাস আঘাত করছে ফুসফুসে। অ্যাজমা রোগীদের একটু বেশিই সতর্কতা অবলম্বন করে চলার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।