শ্বেতা তিওয়ারি ৪১ বছর বয়সেও ২৫ বছর বয়সী দেখতে, জেনে নিন তার ফিটনেসের রহস্য কী

এই মা-মেয়েকে এক সাথে দেখে কেউ অনুমান করতে পারে না যে তাদের মধ্যে বয়সের এত পার্থক্য হবে। দুজনকেই বন্ধুর মতো দেখতে। শ্বেতার সৌন্দর্য এবং ফিটনেস নিয়ে সবাই নিশ্চিত। আজ আমরা জানবো কিভাবে শ্বেতা এত ফিট থাকেন।

ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শ্বেতা তিওয়ারির ফিটনেস এবং বয়সহীন সৌন্দর্য সম্পর্কে খুব কমই বলা হয়। তার মেয়ে পলক তিওয়ারিও সোনালী পর্দায় আত্মপ্রকাশ করেছেন, কিন্তু শ্বেতার বয়স থেমে গেছে। এই মা-মেয়েকে এক সাথে দেখে কেউ অনুমান করতে পারে না যে তাদের মধ্যে বয়সের এত পার্থক্য হবে। দুজনকেই বন্ধুর মতো দেখতে। শ্বেতার সৌন্দর্য এবং ফিটনেস নিয়ে সবাই নিশ্চিত। আজ আমরা জানবো কিভাবে শ্বেতা এত ফিট থাকেন।

কোনো মূল্যে ওয়ার্কআউট মিস করবেন না
শ্বেতা তার ওয়ার্কআউট রুটিন সম্পর্কে খুব কঠোর। যাই ঘটুক না কেন, তিনি ওয়ার্কআউট করতে ভুলবেন না। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, শ্বেতা যোগব্যায়াম এবং দৌড়াতে পছন্দ করেন। এছাড়া তিনি নিয়মিত জিমে যান। শ্বেতা ওজন প্রশিক্ষণ এবং কার্ডিও ব্যায়াম করতে পছন্দ করেন। যেদিন শ্বেতা জিমে যেতে পারবেন না, বাড়িতে ট্রেডমিলে ঘণ্টাখানেক দৌড়ানোই তার নিয়ম। এইভাবে, যাই ঘটুক না কেন, শ্বেতা তার ওয়ার্কআউট মিস না করার চেষ্টা করেন এবং তাকে অবশ্যই কিছু ব্যায়াম করতে হবে।

Latest Videos

ডায়েট প্ল্যানে লেগে থাকুন
শ্বেতা তিওয়ারির ছেলের জন্মের পর থেকেই তার ওজন অনেক বেড়ে গিয়েছিল। এর পরে, তিনি পুরো দশ কেজি ওজন হ্রাস করেন। এতে তার খাদ্যাভ্যাসের বড় ভূমিকা ছিল। শ্বেতা কখন কী এবং কতটা খাবেন, সবই ঠিক করেন তার ডায়েটিশিয়ান। তিনি নিজের জন্য তৈরি ডায়েট প্ল্যানে লেগে থাকেন। তাদের খাবার চর্বি, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেটের সঠিক ভারসাম্য দিয়ে তৈরি। শ্বেতার খাবারের মধ্যে শাকসবজি, ডাল, মৌসুমি ফল এবং বাদামি চাল রয়েছে। শ্বেতাও চিকেন পছন্দ করে। তিনি তার খাদ্যতালিকায় এমন সব উপাদান রাখার চেষ্টা করেন যা তাকে সম্পূর্ণ পুষ্টি দেয়।

আরও পড়ুন- চুল অতিরিক্ত পাতলা, এভাবে যত্ন নিন নাহলে টাক হতে বেশি সময় লাগবে না

আরও পড়ুন- উৎসবের মরশুমে নিজেকে সুন্দর ও স্টাইলিশ দেখাতে অবশ্যই এই মেকআপ টিপসগুলি

আরও পড়ুন- পুজোয় আপনার সুবাসে মেতে উঠুক চারপাশ, ফ্ল্যাট ৫০ শতাংশ ছাড়ে মিলছে এই ব্র্যান্ডেড

খাওয়া-দাওয়া করতে মন চায় না
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, ফিট ও সুস্থ থাকতে ডায়েটিংয়ে বিশ্বাসী নন শ্বেতা। এতে কোনো লাভ নেই বলে মনে করেন তারা। সেন্সিবল ইটিং করা উচিত এবং যাই খান না কেন, তবে প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা ওয়ার্কআউটের জন্য বের করা উচিত। ওয়ার্কআউটের সুবিধা শুধুমাত্র ওজন কমানোর জন্য নয়, এটি ফিটনেসেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর পাশাপাশি সক্রিয় জীবনযাপন করুন। হাইড্রেশন আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট যা যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। শ্বেতাও সারাদিন প্রচুর জল খান। জলের সরাসরি প্রভাব আপনার ত্বকে দেখা যায়। তাই নিজেকে হাইড্রেটেড রাখা খুবই জরুরি।

Read more Articles on
Share this article
click me!

Latest Videos

টোটোর ভাড়া চাইতেই এইরকম কাণ্ড! দেখলেই আঁতকে উঠবেন, চাঞ্চল্য Malda-এ | Malda News Today
গভীর রাতে ধানক্ষেতে ভয়াবহ দৃশ্য! শিউরে উঠবেন আপনিও, আতঙ্কে গোটা Jaynagar, দেখুন | South 24 Parganas
সীমান্তের নিরাপত্তা হুমকির মুখে! Bangladeshi Infiltration কবে থামবে? | Gede Border | Rohingya
কি বললেন? সুকান্তকে পাল্টা জবাব দিলেন শুভেন্দু | Suvendu Adhikari | Sukanta Majumdar | Bangla News
বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার নাম করে এ কী করলো নাবালিকার সঙ্গে! চমকে যাবেন আপনিও, চাঞ্চল্য Nabadwip-এ | Nadia