সংক্ষিপ্ত

 লঙ্গেওয়ালয় খাদির তৈরি বিশ্বের বৃহত্তম জাতীয় পতাকার প্রদর্শনের উদ্যোগ নিয়েছে, ক্ষুদ্র ছোট ও মাঝারি শিল্প উদ্যোগ মন্ত্রণালয় (MSME)। পতাকার এজাতীয় পঞ্চম প্রদর্শীন ব্যবস্থা করা হয়েছে। এক আগে গত বছর গান্ধী জয়ন্তীতে লে-তে জাতীয় পাতার প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছিল।

দেশে শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করা হচ্ছে ৭৪তম সেনা দিবসের (Indian Army Day) অনুষ্ঠান। শুধু সেনা বাহিনী নয়। এই উদ্যোগে সামল দেশের সাধারণ মানুষও।  খাদি  তৈরি করেছে বিশ্বের বৃতত্তম জাতীয় পাতাক (National Falg)।  শনিবার রাজস্থানের জয়সলমীরে মনুমেন্ট ন্যাশানাল ফ্যাগ প্রদর্শিত করা হবে । জেলার পশ্চিমাঞ্চলে লঙ্গেওয়ালায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত বরাবর খাদির তৈরি তেরঙ্গা প্রদর্শিত হবে। লঙ্গেওয়াল ১৯৭১ সালে ভারত-পাক যুদ্ধের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান ছিল। এই এলাকাকে কেন্দ্র করে দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যেই যুদ্ধ সংঘটত হয়েছিল। 

 লঙ্গেওয়ালয় খাদির তৈরি বিশ্বের বৃহত্তম জাতীয় পতাকার প্রদর্শনের উদ্যোগ নিয়েছে, ক্ষুদ্র ছোট ও মাঝারি শিল্প উদ্যোগ মন্ত্রণালয় (MSME)। পতাকার এজাতীয় পঞ্চম প্রদর্শীন ব্যবস্থা করা হয়েছে। এক আগে গত বছর গান্ধী জয়ন্তীতে লে-তে জাতীয় পাতার প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছিল।দ্বিতীয়টি হয়েছিল  ২০২১ সালের ৮ অক্টোবর বিমান বাহিনী দিবসে হিন্ডন এয়ারবেসে। তৃতীয় অনুষ্ঠানটি হয়েছিল ২১ অক্টোবর লালকেল্লায়, দেশে ১০০ কোটি কোভিড টিকা ডোজ দেওয়ার পরে। ৪ ডিসেম্বর নৌবাহিনী দিবসে গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়ার কাছে প্রদর্শিত হয়েছিল। 


প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সেনা দিবস উপলক্ষ্যে ভারতীয় বাহিনীর জওয়ান ও প্রাক্তন সেনা সদস্য ও তাদের পরিবারকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়ে বলেছেন ভারতীয় সেনা বহিনী সাহসিকতা, পেশাদারিত্বের সঙ্গে দেশের নিরাপত্তা অক্ষুন্ন রেখেছে। তিনি আরও বলেছেন জাতীয় সুরক্ষায় তাদের ন্যায়বিচার অমূল্য। সেনা দিবস উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংও সেনা বাহিনীর সদস্যদের অভিনন্দন জানিয়েছেন। তাঁরাও সেনা বাহিনীর বীরত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন। 

সেনা দিবসের ইতিহাস-
পয়লা এপ্রিল ১৮৯৫ সালে ব্রিটিশ ভারতের তৈরি হয়েছিল ভারতীয় সেমা বাহিনী। যা ব্রিটিশ ভারতীয় সেনা বাহিনী নামে পরিচিত ছিল। ১৯৪৭ সালে দেশ স্বাধীন হয়। কিন্তু কিন্ত তারপর থেকে ১৫ জানুয়ারী ১৯৪৯ সাল পর্যন্তে দেশে কোনও সেনাপ্রধান ছিল না। ১৯৪৯ সালে ১৫ জানুয়ারি দেশের প্রধান সেনা প্রধান হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছিল কেএম কারিয়াপ্পাকে। ব্রিটিশ কমান্ডার ইন চিফ জেনারেল ফ্রান্সিস বুচারের স্থানে দেশের সেনা প্রধান হিসেবে তাঁদে নিয়োগ করা হয়েছিল। তিনি ছিলেন প্রথম ভারতী. কমান্ডার ইন চিফ জেনারেল। সেই দিনটির কথা স্মরণ করে এখনও সেনা দিবস পালন করে ভারতীয় সেনা। বিশেষ এই দিনটিতে যাঁরা দেশের জন্য যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রাণ দিয়েছেন সেনা বাহিনীর সেই সব সদস্যদেরও স্মরণ করা হয়। 

সেনা দিবস পালন-
এই দিনটিতে নিহত ও শহিদ সেনা জওয়ানদের স্মরণ করা হয়। নুতন দিল্লির ইন্ডিয়া গেটে অমর জওয়ান জ্যোতিতে শহীদ ভারতীয় সেনা কর্মীদের শ্রদ্ধা জানান হয়েছিল। সেনা বাহিনীর কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের একটি বিশেষ অঙ্গ। এই বিশেষ দিনে সেনা বাহিনীর সদস্যদের বীরত্বের সম্মান ও বিভাগীয় পরিচয়পত্র ও সেনা পদক প্রদান করা হয়। 

সাধারণতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান শুরু হবে নেতাজির জন্মদিন থেকে, 

COVID-19 Tally: করোনা আক্রান্তের দৈনিক সংখ্যা ক্রমশই উদ্বেগ বাড়াছে, মৃতের সংখ্যা ৪০০ ছাড়াল