জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, যখনই কোনও গ্রহ স্থানান্তরিত হয় বা উত্থিত হয়, তার সরাসরি প্রভাব মানুষের জীবনে দেখা যায়। প্রকৃতপক্ষে, যখনই একটি গ্রহ সূর্য দেবতার খুব কাছাকাছি আসে, তখন এটি অস্ত যায় এবং এর ক্ষমতা শেষ হয়।
হাজার চেষ্টা সত্ত্বেও পারিবারিক অশান্তি থেকে মুক্তি না মিললে মেনে চলুন ঘরোয়া টোটকা। আজ রইল বিশেষ উপায়ের হদিশ। বাস্তু টোটকা মেনে দূর করতে পারেন এই সকল অশান্তি। জেনে নিন কী কী করবেন। কীভাবে মিলবে উপকার।
আশ্বিন মাস মা দুর্গার উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করা হয়। শারদীয়া নবরাত্রি এই মাসে পড়ে, যেখানে মা দুর্গার মূর্তিগুলি স্থাপন করা হয় এবং দশেরার দিনে সেগুলি বিসর্জন করা হয়।
মেষ থেকে মীন এই সকল রাশির কোনওটির তালিকা তৈরি করা হয়। আর এই সকল রাশির অধিকর্তা গ্রহ ভিন্ন। সে কারণে, আমাদের সকলের সঙ্গে সকলের এমন তফাত। আজ রইল চার রাশির কথা। এরা সব সময় নিজের কথা ভাবেন। যে কোনও ক্ষেত্রে নিজের স্থান সুরক্ষিত করতে ব্যস্ত থাকেন এরা।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২, বিশ্বকর্মা পুজোর দিন, শনিবার সকাল ৭ টা ১১ মিনিটে সূর্য তার নিজস্ব রাশি সিংহ রাশি ছেড়ে বুধের কন্যা রাশিতে প্রবেশ করবে। সূর্য এক মাস কন্যা রাশিতে অবস্থান করবে।
আমাদের সকলের সঙ্গে সকলের মানসিকতা, ভাবনা-চিন্তা, ধ্যান ধারণায় রয়েছে বিস্তর। আজ রইল চার রাশির কথা। শাস্ত্র মতে, এই চার রাশির ছেলে মেয়েরা নরম মনের মানুষ হন। এরা ছোটখাটো ব্যাপারে দুঃখ পেয়ে যান। এদের মনে আঘাত দেওয়ার আগে সতর্ক থাকুন।
মধ্যযুগীয় গ্রন্থ মতে শনি হলেন একজন দেবতা, যিনি দুর্ভাগ্যের অশুভ বাহক হিসেবে বিবেচিত হন। কিন্তু তা প্রকৃতপক্ষে সত্য নয়। শনি ভালোর জন্য ভালো আর খারাপের জন্য খারাপ। তিনি খুব ধৈর্যশীল ও বুদ্ধিমান।
আজ আশ্বিন কৃষ্ণপক্ষের তৃতীয় দিন মঙ্গলবার। তৃতীয়া তিথি থাকবে আজ সকাল ১০.৩৭টা পর্যন্ত। এরপর শুরু হবে চতুর্থী তিথি। ধ্রুব যোগ আজ সকাল ৭.৩৭ টা থেকে পরের দিন ৬.১৮ টা পর্যন্ত থাকবে। সেই সঙ্গে অশ্বিনী নক্ষত্র আজ সকাল ৬.৩৬ টা থেকে পরের দিন ৬.৫৮ টা পর্যন্ত থাকবে। আচার্য ইন্দু প্রকাশের কাছ থেকে জেনে নিন রাশিচক্র অনুসারে ১৩ সেপ্টেম্বর আপনার দিনটি কেমন যাবে এবং কোন উপায়ে আপনি এটিকে উন্নত করতে পারেন।
সূর্য দেবতাকে তুষ্ট করলে সব কাজে মেলে সাফল্য। সকল সদস্যের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় থাকে সূর্য দেবতার কৃপা পেলে। তেমনই ব্যক্তির মান বৃদ্ধি পায় সূর্য দেবতার কৃপা পেলে।
কুণ্ডলীতে রাহু-কেতুর অশুভ প্রভাব দূর করতে জ্যোতিষশাস্ত্রে অনেক ধরনের প্রতিকারও দেওয়া হয়েছে, যা মেনে চললে রাহু-কেতুর অশুভ প্রভাব কমানো যায়। জ্যোতিষশাস্ত্রে রাহু-কেতুকে ছায়া ও অধরা গ্রহ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু রাহু-কেতু সবসময় অশুভ ফল দেবে না।