যে উত্তরবঙ্গ একসময় বাংলায় মাটি শক্ত করে দিয়েছিল পদ্ম শিবিরকে। সেই উত্তরবঙ্গও এবার দিলীপদের ফিরিয়েছে খালি হাতে।
সম্প্রতি ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বেশ কয়েকজন ভারতীয় ছাত্রকে অপহরণ করার অভিযোগ ওঠে। যা নিয়ে বিস্তর চাপানউতর শুরু হয় গোটা বিশ্বজুড়েই।
যোগীর দাবি ৮০ শতাংশের বেশি আসনে জয় আসবে পদ্ম শিবিরের। তাঁর স্পষ্ট দাবি এবারে তাঁর রাজ্যে বিজেপি-র জয়ের হাত ধরেই তৈরি হবে নয়া রেকর্ড।
ইতিমধ্যেই রাশিয়ার একাধিক গুরুত্বপূর্ণ শহরের দখল নিয়ে নিয়েছে রাশিয়ান সেনা। তার মধ্যে খেরসন এবার নবতম সংযোজন।
১০৮টির মধ্যে ১০২টি পুরসভা গিয়েছে তৃণমূল-কংগ্রেসের দখলে। গোটা রাজ্যের মধ্যে মাত্র ১টিতে জয়ী বামেরা, আর ১ টিতে জিতেছে অন্যন্যরা। ৩টি পুরসভা রয়েছে ত্রিশঙ্কু অবস্থায়।
বেলা বাড়তেই মুর্শিদাবাদ জুড়ে বিখ্যাত 'ছানাবড়া' 'রসগোল্লা' থেকে সবুজ আবির এর চাহিদা তুঙ্গে। ১ ঘন্টায় ৫০০০ মিষ্টি বিক্রিতেই পড়েছে সাড়া।
ঘাসফুলের এই ভরা জোয়ারেও পদ্মের মান বাঁচালেন হিরণ চট্টোপাধ্যায়। ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে জয়ী হয় আপাতত বিজেপির মুখ রক্ষা করতে পারলেন তিনি।
শাসক দলের অস্বস্তি বজায় রেখে ভালো ফল করেছে নির্দলেরা। যদিও গোটা রাজ্যে যত নির্দল প্রার্থী ভোটে জিতেছেন তাদের বেশিরভাগই আবার বিক্ষুব্ধ তৃণমূল বলেই এলাকায় পরিচিত।
“সন্ত্রাস না, আমরা মানুষের পাশে দাঁড়াব। যারা ভোট দিয়েছেন তাদেরকে ধন্যবাদ। যাঁরা ভোট দেননি তাদেরকেও ধন্যবাদ। বিরোধীদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করব। নির্দলরা নির্দল থাকবে।” বললেন ফিরহাদ
তাহেরপুরের মোট ১৩টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৮টিতেই জয়ী হয়েছেন বাম প্রার্থীরা। ৫টি ওয়ার্ডে জয় পেয়েছেন তৃণমূল প্রার্থীরা। তৃণমূলের এই ভরা বাজারেও বামেদের এই জয় নিয়েই বর্তমানে জোর চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।