কয়েকদিনের মধ্যেই সম্ভাব্য নির্বাচনের সূচি প্রকাশ্যে আসার কথা। তার আগে আসন দখলের লড়াইতে মরিয়া সকলে। করে টক্করে শামিল বাংলার নেতা-মন্ত্রীরা। একচুয়াল জমি ছাড়তে নারাজ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীও। রাত পোহালেই রায়গঞ্জ স্টেডিয়ামে কর্মীসভা করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারই শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি এখন তুঙ্গে।
বলিউড , দূর থেকে তা সকলের কাছেই স্বপ্নপূরী। কিন্তু এই মায়ানগরীর অন্দরমহলে লুকিয়ে থাকা একতাকিত্ব, প্রতিযোগিতা, অবসাদ যে কখন কাকে গ্রাস করে তা বোঝা দায়। কত সুপারস্টার চোখের জলে নিজের জীবন দিয়েছে, আবার কিছু তারকা কঠিন সময় লড়াই করে ফিরে এসেছেন হাসি মুখে। দেখা যাক কোন কোন তারকা অবসাদকে কাটিয়ে সাফল্যের শীর্ষে ..
করিনা কাপুর খান, বলিউডে বেবো মানেই এক ভিন্ন স্বাদের উপস্থাপনা। তাঁর হট লুক থেকে শুরু করে স্টানিং ফিগার, এক কথায় বলতে গেলে সবটাই যেন কানায় কানায় পরিপূর্ণ থাকে পার্ফেক্ট শব্দে। তবে বলিউডের এই হট হ্যাপেনিং সেলেবকে কখনও সেক্সিজম নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়নি!
বলিউডে যে থাকবে, দর্শকেরা তাকেই মনে রাখবে। ঠিক এই ছকেই বাঁধা টিনসেল টাউন। যা নিজের কেরিয়ার ও জীবন দিয়ে উপলব্ধি করেছেন শিল্পার বোন সামিতা। একের পর এক ছবি করেও এক সময় বলিউড তাকে ভুলতে বসেছিল। সম্প্রতি এই নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেত্রী সমিতা শেট্টি।
মনের কথা খুলে বলতে চান, মন খুলে পার্টনারকে বোঝাতে পারছেন না আপনার অনুভূতি, ভাবছেন প্রপোজ করেই চমকে দেবেন, তবে আপনার জন্য রইল এই স্পেশাল টিপস, গতানুগতিক স্টাইলে নয়, এবার একটু ইউনিক স্টাইলে জানিয়ে ফেলুন মনের কথা।
ক্যাটরিনার সঙ্গে সলমন খানের জুটি যতবার পর্দায় এসেছে, ঠিক ততবারই তা দর্শকদের মন জয় করেছে। শেষ এই জুটির করা ছবি হল টাইগার থ্রি। এই ছবির মধ্যে দিয়েই আরও গাঢ় হয়ে ওঠে এই দুইয়ের সম্পর্ক। যার ফলে পরবর্তী প্রজেক্টও এলো ক্যাটের হাতেই।
৭ ফেব্রুয়ারি, গোলাপ দিবস। এবারই একে একে দিন গোনার পালা শুরু। ঠিক সাত দিনের মাথায় ভ্যালেন্টাইন ডে। প্রিয়জন বা কাছের মানুষের হাতে এটি গোলাপ তুলে দেওয়ার দিন। তাই এই বিশেষ দিনে জেনে নিন কোন গোলাপের রঙের মানে কি!
পার্টিতে হাজির রানি মুখোপাধ্যায়। গাড়িতে মিলল ঝলক, পাশেই বসে রয়েছে আদিরা। তবে মুহূর্তে এ কি করলেন রানি, সকলের সামনেই আদিরার মুখে চাপা দিয়ে দিলেন একটি কুশন। কেন এমন কাণ্ড ঘটালেন রানি, মুহূর্তে ছবি হয়ে উঠল ভাইরাল।
কিছু দিন ধরে আপনি অনুভব করলেন বা বুঝতে পারলেন, আপনি কানে কম শুনছেন। এমনই পরিস্থিতিতে যদি আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হয়, তবে নিঃসন্দেহে সমস্যা গুরুতর। তবে এই পর্যায় আপনার শ্রবণ শক্তি পৌঁচ্ছনোর আগে, একবার ভেবে দেখুন তো, আপনার এই প্রিয় সঙ্গীটাই দায়ী নয়তো!