সংক্ষিপ্ত

  • অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশী বিমান
  • মায়ানমারের ইয়াঙ্গন আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের ঘটনা
  • বিমানটিতে ২৯ জন যাত্রী ও ৪ জন বিমানকর্মী ছিলেন
  • প্রাণরক্ষা পেলেও ১৮ জন কম-বেশি আহত

মায়ানমারের ইয়াঙ্গনে বড়-সড় দুর্ঘটনার কবলে পড়ল 'বাংলাদেশের বিমান'-এর একটি উড়ান। অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন ১ শিশুসহ মোট ২৯ জন যাত্রী। বেঁচে গিয়েছেন বিমানে থাকা ২ পাইলট ও ২ কেবিন ক্রু-ও। তবে ১ পাইলট-সহ আরও ১৮ যাত্রী কম-বেশি আহত হন। ইয়াঙ্গনের হাসপাতালে তাঁদের চিকিৎসা চলছে।

ঘটনাটি ঘটে বুধবার সন্ধ্যায়। এদিন বেলা ৩টা ৪৫ মিনিটে ঢাকা থেকে রওনা দিয়ে থেকে বিমানটি সন্ধ্যা ৬টা ২২ মিনিটে ইয়াঙ্গন বিমানবন্দরে পৌঁছায়। কিন্তু, অবতরণের সময় খারাপ আবহাওয়ার কবলে পড়ে। আর তারপরই রানওয়ে থেকে ছিটকে বেরিয়ে যায় বিমানটি।

বুধবার রাতেই বিমানে থাকা বাংলাদেশী সকল নাগরিককে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য বাংলাদেশ সরকার একটি বিশেষ বিমান পাঠায় মায়ানমারে। ওই বিমানেই কয়েকজন ইঞ্জিনিয়ারকে পাঠানো হয়। তাঁরা দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানটির ক্ষতির পরিমান পরখ করবেন। পাইলট ও যাত্রীদের চিকিৎসার জন্য ঢাকা থেকে কয়েকজন চিকিৎসক-ও যান ওই বিশেষ বিমানে।

শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এদিন ভোরে ১৭ জন যাত্রী নিয়ে বিশেষ বিমানটি ঢাকায় ফিরে এসেছে। আহত ১৪ জন যাত্রী এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। চার জখম যাত্রীকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।