সংক্ষিপ্ত

বুধবার, একক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর সংখ্যা নিবন্ধিত হয়েছিল

এদিন, সামান্য কমল করোনায় দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাটা

নতুন সংক্রমণের ঘটনা এদিনও ৪ লক্ষের নিচে

ক্রমেই বাড়ছে সুস্থ হওয়ার সংখ্যা

 

৪ হাজারের উপরে থাকলেও সামান্য কমল করোনায় দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাটা। বুধবার, ভারত মহামারির শুরু থেকে একক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর সংখ্যা নিবন্ধিত করেছিল। তার একদিন পর, গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে করোনা জনিত কারণে মৃত্যু হল ৪,১২০ জনের। ফলে, করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে, ২,৫৮,৩১৭। আর গত ২৪ ঘন্টায় নতুন সংক্রমণের ঘটনা পাওয়া গিয়েছে ৩,৬২,৭২৭ টি। ফলে ভারতের মোট কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২৩,৭০৩,৬৬৫-এ।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পক্ষ থেকে এদিন যে বুলেটিন প্রকাশ করা হয়েছে, তা বলছে, কিছুটা হলেও কমেছে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা। ভারতে এই মুহূর্তে করোনার সঙ্গে লড়াই করছেন ৩৭,১০,৫২৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩,৫২,১৮১ জন। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে একক দিনে সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যাটা, দৈনিক নতুন সংক্রমণের সংখ্য়ার প্রায় কাছাকাছি চলে এসেছে। কেন্দ্রের আশা, দু-এক দিনের মধ্যে নতুন সংক্রমণের সংখ্যাকে অতিক্রম করে যাবে সুস্থতার সংখ্যা। যা মহামারির গতি হারানোর ইঙ্গিত।

আরও পড়ুন - বিস্ফোরক অভিযোগ তুলে ১৪ জন ডাক্তারের গণ-ইস্তফা, ড্যামেজ কন্ট্রোল করতে নামলেন স্বয়ং যোগী

আরও পড়ুনন - গঙ্গার পাড়ে বালিতে পোতা সার সার দেহ - দুর্গন্ধে ছেয়েছে এলাকা, ছড়াচ্ছে কোভিড আতঙ্ক, দেখুন

আরও পড়ুন - কোভিড পজিটিভ হলে কবে নেওয়া যাবে টিকা, কোভিশিল্ড নিয়েও নয়া নির্দেশ কেন্দ্রের

এই ক্রমবর্ধমান কোভিড রোগীর সংখ্যা এবং করোনা রোগীদের মৃত্যুর সংখ্যার অন্যতম কারণ দেশে পর্যাপ্ত চিকিত্সা ব্যবস্থা না থাকা, এমনটাই জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। বুধবার, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশে অক্সিজেন ও করোনার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধপত্রের প্রাপ্যতার বিষয়ে একটি পর্যালোচনা বৈঠক করেছেন। সেই বৈঠকে জানা গিয়েছে, করোনার প্রথম তরঙ্গ যখন শীর্ষে উঠেছিল, সেই সময় দেশে যে পরিমাণ অক্সিজেনের সরবরাহ করা হত, বর্তমানে তার তিনগুণ বেশি অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়। একইসঙ্গে বুধবার, কেন্দ্র ডিআরডিও-র তৈরি 'অক্সিকেয়ার সিস্টেম'এর ১,৫০,০০০ ইউনিট সংগ্রহের জন্য পিএম-কেয়ার্স তহবিল থেকে ৩২২.৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।

YouTube video player