সংক্ষিপ্ত
দেশে কোভিড-১৯-এর চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১,৪৯,৪৮২, যা মোট আক্রান্তের সংখ্যার ০.৩৪ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা ৬০১ বেড়েছে। রোগীদের মধ্যে সুস্থ হওয়ার হার ৯৮.৪৬ শতাংশ।
উদ্বেগ বাড়িয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। ভারতে একদিনে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ২১,৮৮০ টি নতুন কেস সামনে এসেছে। দেশে সংক্রামিত মানুষের সংখ্যা বেড়ে ৪,৩৮,৪৭,০৬৫-এ দাঁড়িয়েছে। একই সময়ে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১,৪৯,৪৮২। শুক্রবার সকাল আটটায় কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, দেশে সংক্রমণের কারণে আরও ৬০ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫,২৫,৯৩০।
দেশে কোভিড-১৯-এর চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১,৪৯,৪৮২, যা মোট আক্রান্তের সংখ্যার ০.৩৪ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা ৬০১ বেড়েছে। রোগীদের মধ্যে সুস্থ হওয়ার হার ৯৮.৪৬ শতাংশ।
উল্লেখযোগ্যভাবে, ২০২০ সালের সাতই আগস্ট দেশে সংক্রামিত মানুষের সংখ্যা ছিল ২০ লক্ষ। ২৩ আগস্ট ছিল তিরিশ লক্ষ, পাঁচই সেপ্টেম্বরে ৪০ লক্ষ ছাড়িয়েছিল। ২০২০ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর সংক্রমণের মোট কেস ছিল ৫০ লক্ষ, ২৮ সেপ্টেম্বর ৬০ লক্ষ, ১১ অক্টোবর ৭০ লক্ষ, ২৯ অক্টোবর ৮০ লক্ষ এবং সেই বছরের ২০শে নভেম্বর ৯০ লক্ষ অতিক্রম করেছিল। 19 ডিসেম্বর, ২০২০ সালে আক্রান্তের সংখ্যা দেশে এক কোটি ছাড়িয়ে গিয়েছিল। গত বছর অর্থাৎ ২০২১ সালের চৌঠা মে সংক্রামিত সংখ্যা ২০ মিলিয়ন অতিক্রম করে এবং ২৩ জুন তারিখে, এটি ৩০ মিলিয়ন অতিক্রম করে। চলতি বছরের ২৫ জানুয়ারি মামলার সংখ্যা চার কোটি ছাড়িয়েছে।
এদিকে, দ্রুত পরিবর্তনশীল করোনাভাইরাসের আরেকটি অতি সংক্রামক ওমিক্রন মিউট্যান্টের দিয়েছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানী। তাঁদের কথায় এই মিউট্যান্টটি -ভারত-তো বটেই বিশ্বের আরও বেশ কয়েকটি দেশে আগামী দিনে উদ্বেগের কারণ হতে পারে।
'১১০০ পৃষ্ঠার বইটি কি তাঁরা পড়েছেন?', অসংসদীয় শব্দ ইস্যুতে বিরোধীদের প্রশ্ন লোকসভার স্পিকারের
সন্তানদের সামনে স্ত্রীকে কড়াইয়ে ফেলে সেদ্ধ করল স্বামী, নারকীয়কাণ্ড দেখে মাথায় হাত পাক-পুলিশের
এখনও মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করেন সুস্মিতা সেন, মেয়েদের নিয়েই বিলাসবহুল জীবন কাটান তিনি
বিজ্ঞানীরা বলেছেন BA.2.75 নামের নতুন এই রূপটি অতি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। তবে ভ্যাকসিন ও পূর্ববর্তী সময়ে করোনাভাইরাসের আক্রান্তরা এটির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে পারে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন BA.5সহ অন্যান্য ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় এটি আরও গুরুতর রোগের কারণ হতে পারে কিনা তা এখনও তাঁদের কাছে স্পষ্ট নয়।
মিনেসোটার রচেস্টারের মায়ো ক্লিনিকের ক্লিনিক্যাল ভাইরোলজির পরিচালক ম্যাথিউ বিনিকার জানিয়েছেন এখনই এই ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলা সম্ভব নয়। তবে ভারতে যেভাবে দ্রুত সংক্রমণ বাড়ছে তাতে মনে করা হচ্ছে এই ভ্যারিয়েন্টই দায়ী। এটি BA.5এর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়াবে কিনা তা এখনও স্পষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। তিনি আরও জানিয়েছেন বিশ্বের অনেক দেশেই এই মিউট্যান্টটিকে সনাক্ত করা হয়েছে।