আরব নিউজ টুইট করে জানিয়েছেন ইসরায়েলে ফ্লোরোনা রোগের প্রথম কেস রেকর্ড করেছে। এটি কোভিড ১৯ ও ইনফ্লুয়েঞ্জের ডলব সংক্রমণ। অন্যদিকে ইসরায়েলের জাতীয় স্বাস্থ্য প্রদানকারীরা আপোষহীন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের শুক্রবার কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে চতুর্থ টিকা দেওয়ার কর্মসূচি শুরু করেছে।
কয়েকদিন ধরেই গায়ে ব্যথা ও হালকা জ্বর ছিল অরূপের। এরপর কোনওরকম ঝুঁকি না নিয়েই পরীক্ষা করান তিনি। তারপরই তাঁর করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
অতিরিক্ত মুখ্য স্বাস্থ্য সচিব প্রদীপ ব্যস শুক্রবার অনেক রাতে সমস্ত শীর্ষ আধিকারিক ও স্বাস্থ্য আধিকারিকদের একটি বার্তা পাঠিয়েছেন। সেখানে তিনি কোভিড ১৯-এর তৃতীয় তরঙ্গে সম্পর্কে সতর্ক করেছেন।
তৃতীয় তরঙ্গের হুমকির মধ্যেই এই নির্দেশিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। তবে কেন্দ্র এরই সঙ্গে এটাও জানিয়েছে যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই উপসর্গ অত্যন্ত মৃদু ও অনেকক্ষেত্রেই উপসর্গহীন হিসেবে প্রকট হচ্ছে।
ফিরহাদের দাবি, "জ্বর, সর্দি, কাশি হলেও কলকাতার ৮০ শতাংশের মধ্যে কোনও উপসর্গ নেই। ২০ শতাংশের মধ্যে উপসর্গ রয়েছে। আবার তার মধ্যে তিন শতাংশ রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হচ্ছে।"
বৃহস্পতিবার দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা ছিল ২ হাজার ১২৮। গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিতের সংখ্যা অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। শুক্রবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৪৫১ জন।
রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে দেওয়া চিঠিতে, ভূষণ ২৪ঘন্টার ভিত্তিতে একাধিক RAT বুথ স্থাপন করার এবং সমস্ত জেলা হাসপাতাল এবং প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র সহ সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে RAT-এর অনুমতি দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
বেশ কিছুদিন ধরেই রেলের একাধিক কর্মী করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের শরীরে ওমিক্রনের উপসর্গ দেখা গিয়েছিল। সিগন্যাল ও টেলিকম বিভাগের ওই কর্মীর শরীরেও ওমিক্রনের উপসর্গ ছিল।
বিশেষজ্ঞদের মতে, আর সাত দিন পরই রাজ্যে আছড়ে পড়বে করোনার তৃতীয় ঢেউ। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা হবে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার। বুধবার রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের কর্তা এবং চিকিৎসকরা বৈঠকে বসে এই নিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
দেশে করোনা (Corona) সংক্রমণের গ্রাফ ফের উর্ধ্বমুখী। এই তালিকা থেকে বাদ পড়েনি রাজ্য (State)। রাজ্যেও ফের বাড়ছে মারণ রোগ আক্রান্তের সংখ্যা। মাঝে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছিল ঠিকই। কিন্তু ফের পুরনো দিনগুলোর স্মৃতি উঠে আসতে চলেছে বলে আন্দাজ চিকিৎসক মহলে। প্রতিদিনই খবরে আসছে করোনা আক্রান্তের খবর। রাজ্যে ইতিমধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়েছে ২ হাজার। শুধু কলকাতায় কাল আক্রান্তের (Affected) সংখ্যা ছিল ১০৯০। এর সঙ্গে বাড়ছে ওমিক্রন (Omicron)। সম্প্রতি, ওমিক্রনে মৃত্যু হয়েছে এক ব্যক্তির। এই সময় কয়টি জিনিস মাথায় রাখুন।